crimepatrol24
২রা মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, এখন সময় দুপুর ১:৫০ মিনিট
  1. অনুসন্ধানী
  2. অপরাধ
  3. অর্থনীতি
  4. আইটি বিশ্ব
  5. আইন-আদালত
  6. আঞ্চলিক সংবাদ
  7. আন্তর্জাতিক
  8. আফ্রিকা
  9. আবহাওয়া বার্তা
  10. আর্কাইভ
  11. ইউরোপ
  12. ইংরেজি ভাষা শিক্ষা
  13. উত্তর আমেরিকা
  14. উদ্যোক্তা
  15. এশিয়া

ঝিনাইদহে জনগণের ৫ কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়ে চম্পট দিল ‘অরণ্য কেয়ার ফাউন্ডেশন’

প্রতিবেদক
মো: ইব্রাহিম খলিল
ডিসেম্বর ২, ২০২০ ৮:৫৯ অপরাহ্ণ

ঝিনাইদহ প্রতিনিধিঃ 
‘জলবায়ু পরিবর্তনে জীববৈচিত্র্য, প্রাণি জগৎ ধ্বংস হতে চলেছে, এই দুর্বিসহ বিপর্যয়ের ভয়াবহতা রক্ষা এবং প্রভাব মোকাবেলা ও পরিবেশ উন্নয়নে সচেতন করাসহ ফ্রী গাছের চারা বিতরণ’র জন্য এসেছিল তারা। আর চলে গেল কয়েক কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়ে। টাকার পরিমাণ ৫ কোটিরও বেশি বলে সদস্যদের ধারণা। কিন্তু এসবের কিছুই জানেন না সরকারের কোনো দপ্তর। গোয়েন্দা সংস্থাগুলোরও ছিলনা কোন নজরদারী। পড়ে আছে অরণ্য কেয়ার ফাউন্ডেশনের শাখা অফিস, আঞ্চলিক অফিস, প্রধান কার্যালয়। এসব কার্যালয়ে ঝুলছে বড় বড় তালা, কোথাও কোথাও এখনো আছে চোখ ধাঁধানো ‘অরণ্য কেয়ার ফাউন্ডেশন’র বড় বড় সাইনবোর্ড। তবে নেই পিয়ন, অফিস সহকারী, সুপার ভাইজার, ফিল্ড সুপার ভাইজার, ম্যানেজার, ম্যানেজমেন্ট অফিসার, নির্বাহী পরিচালক, পরিচালক, লাপাত্তা হয়েছে সবাই। এদের কার্যক্রম ছিল ঝিনাইদহসহ মাগুরা এবং কুষ্টিয়া জেলাতেও। চলতি বছরের শুরুর দিকে যখন করোনা ভাইরাসের আবির্ভাব, চারিদিকে ভয় আর উদ্বেগ আতঙ্ক শুরু হয়েছে। মার্চ মাসের দিকে কাজকর্মহীন হয়ে ক্রমেই মানুষ যখন অসহায় ঠিক তখনই সমাজসেবা হিসেবে হাজির হয় ‘অরণ্য কেয়ার ফাউন্ডেশন’ নামের একটি বে-সরকারি সংগঠন। সংগঠনটির প্রতিষ্ঠাতা নির্বাহী পরিচালক আনোয়ার হোসেন ওরফে রানা মন্ডল ঝিনাইদহের হড়িনাকুন্ডু উপজেলার রঘুনাথপুর ইউনিয়নের মান্দিয়া গ্রামের মৃত আইজুদ্দিন মন্ডলের ছেলে। আর তার স্ত্রী উম্মে মোমেনিন ওরফে ইভা এই অরণ্য কেয়ার ফাউন্ডেশনের পরিচালক। সংগঠনটি ঝিনাইদহের শৈলকুপা উপজেলা শহরের কবিরপুরে চোখ ধাঁধানো সাইনবোর্ড লাগিয়ে দ্বিতলায় অফিস নিয়ে জনবল নিয়োগ দিয়ে শুরু করে সদস্য সংগ্রহ। শৈলকুপার শেখপাড়া বাজারে একটি বহুতল ভবনের চারতলাতে খোলা হয় অরণ্য কেয়ার ফাউন্ডেশনের আঞ্চলিক কার্যালয়। আর হরিণাকুন্ডু উপজেলার রঘুনাথপুর ইউনিয়নের মান্দিয়া বাজারে খোলা হয় প্রধান কার্যালয়। উপজেলা শহরের পাশে লোহাপট্টিতে খোলা হয় আরোও একটি অফিস। শৈলকুপা শাখা অফিস ও শেখপাড়ার আঞ্চলিক কার্যালয়ে কর্মকর্তা-কর্মচারী সহ নিয়োগ করা হয় সুন্দরী নারীদের। গাছের চারা বিতরণ, সেলাই প্রশিক্ষণ ও প্রশিক্ষন শেষে বিনামূল্যে সেলাই মেশিন বিতরণ আর স্বল্প সূদে দীর্ঘ মেয়াদী লোন এবং বয়স্ক ভাতার কথা বলে শুরু করে ইউনিয়নে ইউনিয়নে সদস্য সংগ্রহ আর সঞ্চয় নেওয়া। ১টি গাছ আর জৈব সারের প্যাকেট দিয়ে নেয় ৫০ থেকে ১শ টাকা। সেলাই প্রশিক্ষণ বাবদ নেয় ২’শ ৭০ টাকা। আর লোন নেওয়ার সদস্য বাবদ ৩’শত টাকা। উপজেলা জুড়ে এভাবে গত ৯মাসে ৫০ হাজার থেকে কমপক্ষে ১লাখ সদস্য সংগ্রহ করা হয়। সদস্যদের কাছ থেকে এভাবে অর্থ আদায় করা হয়েছে ২কোটি ২৭ লক্ষ থেকে কমপক্ষে ৩কোটি টাকা। শুধু ঝিনাইদহ নয়, একযোগে মাগুরা, কুষ্টিয়া ও ঝিনাইদহ এই ৩টি জেলাতে এই কথিত ফাউন্ডেশন অনুরূপ কার্যক্রম চালিয়ে এসেছে। কুষ্টিয়ার ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় থানা ও মিরপুর থানা, মাগুরা জেলা সদরের ইছাখাদা এবং ঝিনাইদহের শৈলকুপা ও হরিণাকুন্ডু উপজেলাতে ছিল কার্যক্রম। তবে সঞ্চয় সংগ্রহের পর বর্তমানে সকল অফিসই গুটিয়ে নিয়েছে। তবে তার নিজ উপজেলা হরিণাকুন্ডুতে প্রধান কার্যালয়সহ আরোও একটি অফিস থাকলেও সেখানে ছিল না কোন সদস্য সংগ্রহ বা সঞ্চয় জমা কার্যক্রম। ৩জেলা থেকে লাখ লাখ সদস্য সংগ্রহ করে কমপক্ষে ৫কোটি টাকারও বেশি হাতিয়ে নিয়েছে সংগঠনটি। এই প্রতিষ্ঠানে যাদের বিভিন্ন পদে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে তাদের কাছ থেকে ৫হাজার, ১০ হাজারসহ হাতিয়ে নেওয়া হয়েছে মোটা অংকের টাকা। প্রথম মাসের বেতন পেলেও ৮মাসের বেতন দেওয়া হয়নি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের। অনুসন্ধান ও বিভিন্ন সরকারি প্রতিষ্ঠানে অরণ্য কেয়ার ফাউন্ডেশনের অবগতি পত্রে দেখা যায়, তারা লিখেছে ‘জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবে প্রাকৃতিক জীবও বৈচিত্র এবং প্রাণিজগৎ ধ্বংস হতে চলেছে। এ দূর্বিসহ বিপর্যয়ের ভয়াবহতা রক্ষায় এবং জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবেলায় ও পরিবেশ উন্নয়নে অরণ্য কেয়ার ফাউন্ডেশনের বাস্তবায়নে গাছের চারা লাগানো, গাছ সংরক্ষণ ও পরিবেশ উন্নয়নে জনগণকে সচেতন করাসহ বর্ষা মৌসুমে বিনামূল্যে গাছের চারা বিতরণের জন্য আপনার নিয়ন্ত্রণাধীন এলাকায় সদস্য তালিকাভুক্ত করা হচ্ছে এ ব্যাপারে আপনাকে অবগতি করিলাম’। শুধুমাত্র অবগত করে দীর্ঘদিন বিভিন্ন উপায়ে আর্থিক কার্যক্রম চালিয়ে গেলেও গোয়েন্দা সংস্থাসহ সরকারি কোন প্রতিষ্ঠানেরই নজরদারী ছিল না সাইনবোর্ড সর্বস্ব এ প্রতিষ্ঠানটির উপর।

অরণ্য কেয়ার ফাউন্ডেশনে ফিল্ড অফিসার হিসেবে কর্মরত শৈলকুপা পৌর এলাকার আউশিয়া গ্রামের তুহিন হোসেন, হরিহরা গ্রামের পিকুল হোসেন সহ কর্মরতরা জানান, লোক মারফত তারা জানতে পারেন অরণ্য কেয়ার ফাউন্ডেশনে চাকুরীর সুযোগ আছে। বেশ কিছুদিন ঘোরাঘুরির পর চলতি বছরের শুরুতে তিনিসহ আরো ২০ নারী পূরুষ প্রত্যেকের ৫ হাজার টাকা জামানত রাখার শর্তে নিয়োগ প্রাপ্ত হন। মার্চ মাস থেকে শুরু হয় সদস্য সংগ্রহ। প্রতিষ্ঠানের বিভিন্ন সুযোগ- সুবিধার কথা সাধারণ মানুষকে জানালে দু-এক মাসের মধ্যে তাদের সদস্য সংখ্যা দাঁড়ায় ৫০ হাজারের বেশি। প্রথমে সদস্যদের আস্থা অর্জনে তাদের মাঝে ৫০ টাকার বিনিময়ে নিজ নার্সারী থেকে বিতরণ করা হয় এক ফুটেরও কম উচ্চতার একটি করে গাছের চারা। এরপর সদস্যদের সংগঠিত করা হয় সেলাই প্রশিক্ষণ ও প্রশিক্ষণ শেষে বিনামূল্যে সেলাই মেশিন এবং স্বল্প সূদে ১০ বছর মেয়াদী ১ থেকে ১৫ লাখ টাকা লোন দেওয়ার এ কথা বলে। এছাড়া বয়স্কদের বয়স্ক ভাতা। ৫০ হাজার সদস্যের কাছ থেকে সেলাই প্রশিক্ষণে নেওয়া হয় ২৭০ ও লোন কর্যক্রমে ৩’শত টাকা করে নেওয়া হয়। এভাবে অরণ্য কেয়ার ফাউন্ডেশন কয়েক মাসে শৈলকুপা থেকেই ২ কোটি টাকারও বেশি হাতিয়ে নিয়ে লাপাত্তা হয় বলে জানান নিয়োগ প্রাপ্তরা। বর্তমানে তাদের কথিত এমডির কাছে জামানতের টাকা ও বেতন চাইলে উল্টো মামলার ভয় দেখাচ্ছেন বলে অভিযোগ করেন তুহিনসহ ভুক্তভোগীরা।

অরণ্য কেয়ার ফাউন্ডেশনের সেলাই প্রশিক্ষণের কাটিং মাস্টার হিসাবে নিয়োগপ্রাপ্ত সাতগাছী গ্রামের ঝর্ণা খাতুন জানান, অরণ্য কেয়ার ফাউন্ডেশনে তিনি ৫ হাজার টাকা জামানত রেখে ১৩ হাজার টাকা বেতনের চাকুরী প্রাপ্ত হন। কোনো বেতন না দিয়ে এ প্রতিষ্ঠান লাপাত্তা। চাকুরী ও প্রশিক্ষণার্থীরা কিছুদিন আগে উপজেলার শেখপাড়াতে অরণ্য কেয়ারের আঞ্চলিক অফিস ঘেরাও করলে স্থাণীয় প্রভাবশালী তোজাম মন্ডল ও রেজাউল খা’র সহযোগিতায় তাদের দাবি পূরণ না করে এ প্রতারক চক্রটি অফিস গুটিয়ে নিতে সক্ষম হয় বলে তিনি অভিযোগ করেন। বর্তমানে তাদের সব অফিসের কর্যক্রম বন্ধ বলেও তিনি জানান।

৫নং কাচেরকোল ইউনিয়নের উত্তর মির্জাপুর গ্রামের মোর্তজা হোসেনের স্ত্রী আফরোজা খাতুন জানান, অরণ্য কেয়ার নামের একটি প্রতিষ্ঠান লোন সেলাই প্রশিক্ষণের নামে তাদের ইউনিয়নের আনুমানিক ৩ হাজার নারী -পূরুষের কাছ থেকে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিয়ে এখন পলাতক। এসব টাকা চাইলে তাদের দেওয়া হচ্ছে মামলার হুমকি।

অরণ্য কেয়ার ফাউন্ডেশনের অবগতি পত্র নিয়ে শৈলকুপার ৫নং কাচেরকোল ইউনিয়নের সচিব অসীম কুমার সরকার জানান, কয়েক মাস আগে অরণ্য কেয়ার নামের একটি ফাউন্ডেশন তাকে একটি চিঠি দিয়ে চেয়ারম্যান মহোদয়কে দিতে বলে। এরপর তারা কী কার্যক্রম করেছে তা তিনি জানেন না।

সমাজসেবা অধিদপ্তর বা সমবায় অধিদপ্তর বা সরকারের কোনো দপ্তরের অনুমোতি না থাকলেও সমাজসেবার নামে সদস্য সংগ্রহ ও তাদের কাছ থেকে টাকা নেওয়া প্রসঙ্গে অরণ্য কেয়ার ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক আনোয়ার হোসেন ওরফে রানা মন্ডল জানান, তার কোন অর্থ সম্পদ নাই। শুধুমাত্র বাবার তিন বিঘা জমি সম্বল। ঢাকায় অরণ্য এগ্রো ইন্ডাস্ট্রিজ নামে একটি কোম্পানি রয়েছে যার চেয়ারম্যান তার স্ত্রী। অরণ্য কেয়ার ফাউন্ডেশন এ প্রতিষ্ঠানের সহযোগী প্রতিষ্ঠান।

তিনি জানান, ঝিনাইদহ সমাজ সেবা অফিসে সমাজসেবার উপর কাজ করতে অনুমতির আবেদন করলে তারা তাকে ফিরিয়ে দেন। এরপর তিনি অনুমতি না পেয়ে ঝিনাইদহের শৈলকুপা, মাগুরা জেলা ও কুষ্টিয়ার বিভিন্ন সরকারি অফিসে অবগতি পত্র দিয়ে জলবায়ু পরিবর্তনের উপর সচেতন করতে সদস্য সংগ্রহ শুরু করি ও গাছের চারা বিতরণ করি। শৈলকুপাতে তার ২০হাজার সদস্য রয়েছে বলে জানান। পরে এদের কাছ থেকে সেলাই প্রশিক্ষণের নামে ৩’শত ৫০ টাকা নেওয়া হয়। এভাবে তিনি শৈলকুপা থেকে ১০ লাখ টাকা পেয়েছেন বলে স্বীকার করেন। বর্তমানে তার কার্যক্রম সাময়িক বন্ধ বলে অফিস বন্ধ রেখেছেন। তার প্রতিষ্ঠানের কোনো কর্মকর্তা কর্মচারী তার কাছে কোন টাকা পাবে না বলে তিনি দাবি করেন। আগামী বর্ষা মৌসুমে জলবায়ুর উপর তিনি আবারো কাজ শুরু করবেন বলে জানান। তার প্রতিষ্ঠানে ম্যানেজমেন্ট অফিসার হিসাবে কুষ্টিয়ার নুসরাত ফারহানা ও ম্যানেজার হিসাবে মেহেরপুর জেলার বলিয়ারপুরের গ্রামের পলক হুসাইন নামে এক যুবক কর্মরত ছিল। অরণ্য কেয়ার ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা ও নির্বাহী পরিচালক আনোয়ার হোসেন রানা দাবি করেন, তিনি ঢাকার কবি কাজী নজরুল স্কুল থেকে এসএসসি, নটরডেম কলেজ থেকে এইচএসসি, সিটি কলেজ থেকে বিএসসি করেন। এরপর দেশের বাইরে সিঙ্গাপুর গিয়ে সিঙ্গাপুর ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি থেকে বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ালেখা শেষ করেন। এরপর দেশে ফিরে তিনি বগুড়া জেলায় জনকন্ঠ পত্রিকার ক্রাইম রিপোর্টারের দায়িত্ব পালন করেন ৩ বছর। বর্তমানে সমাজ সেবার পাশাপাশি বাংলাদেশ মানবাধিকার কমিশনের হড়িনাকুন্ডু উপজেলার আইন বিষয়ক সম্পাদক ও জাতীয় পার্টির হরিণাকুন্ডু আইন বিষয়ক সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করছেন। এছাড়া স্থানীয় বাজার কমিটির সভাপতিসহ নানা সমাজসেবামূলক কাজ করে আসছেন। আনোয়ার হোসেন রানা অবশ্য স্বীকার করছেন, সেলাই প্রশিক্ষন ও গাছের চারা বিতরণ করে ১০ লাখ টাকা আয় করেছেন যার সিংহ ভাগই তিনি সদস্যদের মাঝে খরচ করেছেন। আর শৈলকুপা উপজেলাতে তার সদস্য সংখ্যা ২০ হাজার বলে জানান। তবে খোঁজ নিয়ে জানা যায়, শৈলকুপাতেই এ প্রতিষ্ঠানের সদস্য সংখ্যা ৫০ হাজারের বেশি। এছাড়া মাগুরা জেলা ও কুষ্টিয়ার ইবি থানা ও মিরপুর থানাতে তার সদস্য সংখ্যা ৩০ হাজার বলে স্বীকার করেন।

ঝিনাইদহ জেলা সমাজসেবা অধিদপ্তরের উপপরিচালক আব্দুল লতিফ সেখ জানান, জনগণকে সচেতন হতে হবে, করোনার এই সময়ে কোনো ধরণের নিবন্ধন অনুমতি না নিয়ে এভাবে অর্থ কালেকশন বৈধ নয়, এটা গুরুতর অপরাধ। তিনি বলেন, জেলার আইন-শৃঙ্খলা সভা সহ এনজিও সমন্বয় সভাতে বিষয়টি তুলবেন। এই কর্মকর্তা জানান, প্রত্যন্ত এলাকাতে হওয়ায় সেভাবে তদারকি করতে পারেননি, তাছাড়া আপনাদের মাধ্যমে জানলাম, এটাও একধরনের তদারকি, দ্রুত তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

ঝিনাইদহ এনএসআই এর উপ-পরিচালক শরিফুল ইসলাম খান জানান, তিনি নতুন এসেছেন, অফিস অবগত করেনি, তথ্য জেনে তার বিরুদ্ধে দ্রুত আইনগত ব্যবস্থা নিবেন।

Share This News:

সর্বশেষ - লাইফ স্টাইল

আপনার জন্য নির্বাচিত
সুন্দরগঞ্জে ৭ জুয়ারী গ্রেফতার

সুন্দরগঞ্জে ৭ জুয়ারী গ্রেফতার

হোমনায় ইউপি চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে মি’থ্যা ও অ’পপ্রচারের অভিযোগ

হোমনায় ইউপি চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে মি’থ্যা ও অ’পপ্রচারের অভিযোগ

‘আপা’ বলতেই ক্ষেপে গেলেন চিকিৎসক!

বাংলাদেশের সাথে চীনের সিনোফার্মা কোনো চুক্তিই করেনি!

কেএমপি’র মাদক বিরোধী অভিযানে মাদকসহ ২ ব্যবসায়ী গ্রেফতার

হোমনায় ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ইউএনও’র প্রত্যাহার দাবিতে আ’লীগের বিক্ষোভ সমাবেশ ও সংসদসদস্যের সংবাদ সম্মেলন

ঝিনাইদহে নিম্ন আয়ের মানুষের মাঝে বেসরকারি সংস্থা সিও’র সাবান, মাস্ক, প্রচারপত্র ও সেনিটাইজার বিতরণ

পঞ্চগড়ে নাইট গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত

ঝিনাইদহে সমাজসেবা অধিদপ্তরের আর্থিক সহায়তার চেক বিতরণ

সাংবাদিক বুরহান উদ্দিন মুজাক্কির হত্যায় শাস্তির দাবিতে ঝিনাইদহে মানববন্ধন

হোমনায় মাদক সেবনের দায়ে ৫ হাজার টাকা জরিমানা