
মোঃ মেহেদী হাসান ফারুক, নাগরপুর (টাংগাইল) প্রতিনিধিঃ নাগরপুর-দেলদুয়ারের গণমানুষের নেতা আহসানুল ইসলাম টিটু এমপি’র ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় নাগরপুর-দেলদুয়ারের স্বাস্থ্য সেবার মান উন্নয়নের জন্য নাগরপুরে ১১ জন এবং দেলদুয়ারে ৯ জনসহ মোট ২০ জন সহকারী সার্জনের পোস্টিং সম্পন্ন করেছেন। এম পি টিটু নাগরপুর- দেলদুয়ারকে সার্বিক উন্নয়নের আওতায় আনার জন্য সর্বাত্মক ভূমিকা পালন করছেন। তিনি এর আগে নাগরপুর-দেলদুয়ারে প্রতিটি ইউনিয়নে উন্নয়ন কর্মশালা শীর্ষক আলোচনাসভার মাধ্যমে সকল রাস্তা, ঘাট, স্কুল-কলেজসহ উন্নয়নের আওতায় এনে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিয়ে কাজ শুরু করে দিয়েছেন। নাগরপুর -দেলদুয়ারকে মডেল হিসেবে গড়ে তুলতে সার্বিক ভুমিকা রেখে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা বিনির্মাণে কার্যকরী পদক্ষেপ নিচ্ছেন।
আহসানুল ইসলাম টিটুেএমপি বলেন, আমি প্রতিশ্রুতিতে বিশ্বাসী নই , বাস্তবায়নে বিশ্বাসী। তারই ধারাবাহিকতায় এরই মধ্যে তিনি রাস্তা-ঘাটসহ বিভিন্ন উন্নয়ন কার্যক্রম সম্পন্ন করে যাচ্ছেন। নাগরপুরকে মডেল নাগরপুর হিসাবে গড়ে তুলতে তিনি যাতায়াত সমস্যার সমাধানকল্পে জনগণের জন্য বি আর টি সি বাস সংযোজন করে নাগরপুরের জনগণের যাতায়াত সমস্যার সমাধান করেছেন। স্বাস্থ্য সেবার মান উন্নয়নের জন্য ইতোমধ্যে ২০ জন ডাক্তারের পোস্টিং সম্পন্ন করেছেন। যা নাগরপুর- দেলদুয়ারের জন্য একটা বিশাল আশীর্বাদ। তিনি সরকারের উন্নয়নের ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে প্রতিটি রাস্তার কাজসহ অন্যান্য কাজের মান বজায় রাখার ক্ষেত্রে বিশেষ ভূমিকা রেখে যাচ্ছেন। তিনি যে সমস্ত উন্নয়ন কর্মশালা হাতে নিয়েছেন তা যদি তিনি সম্পন্ন করতে পারেন, তবে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নির্বাচনী তফসিল অনুযায়ী “গ্রাম হবে শহর“ অর্থাৎ শহরের সকল সুযোগ সুবিধা নাগরপুর- দেলদুয়ারবাসী পাবে। ইতোমধ্যে জণগণ এই সুযোগ-সুবিধা পেতে শুরু করেছেন। এজন্য নাগরপুর- দেলদুয়ারবাসী প্রথমে স্মরণ করেন জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে। আর বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা বিনির্মাণে সাহসী পদক্ষেপ গ্রহণ করা বাঙালি জাতির স্বপ্নসারথী মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতিও হাজারো সালাম জানান এলাকাবাসী। সেই সাথে বিশেষ কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন এম পি টিটুর প্রতি। নাগরপুর-দেলদুয়ার বাসী মনে করেন, একমাত্র এম পি টিটুই নাগরপুর-দেলদুয়ারে নতুন সূর্যের উদয় ঘটাবে বলে সকলের বিশ্বাস এবং তার উন্নয়ন কর্মশালার সাথে একাত্মতা প্রকাশ করলে উন্নয়ন আসবেই বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন এই প্রত্যন্ত অঞ্চলের জনসাধারণ।
এ বিষয়ে নাগরপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা আশরাফ আলী জানান, এতদিন হাসাপাতালে ডাক্তারের সংকট থাকায় স্বাস্থ্যসেবা বিঘ্নিত হচ্ছিল।কিন্তু এখন শুধু সদর হাসপাতাল নয় ইউনিয়ন উপস্বাস্থ্যকেন্দ্রে নিয়মিত নব যোগদানকৃত ডাক্তারগণ সেবা প্রদান করবেন।