crimepatrol24
২৩শে এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, এখন সময় সন্ধ্যা ৭:৫৪ মিনিট
  1. অনুসন্ধানী
  2. অপরাধ
  3. অর্থনীতি
  4. আইটি বিশ্ব
  5. আইন-আদালত
  6. আঞ্চলিক সংবাদ
  7. আন্তর্জাতিক
  8. আফ্রিকা
  9. আবহাওয়া বার্তা
  10. আর্কাইভ
  11. ইউরোপ
  12. ইংরেজি ভাষা শিক্ষা
  13. উত্তর আমেরিকা
  14. উদ্যোক্তা
  15. এশিয়া

ঝিনাইদহে স্বাস্থ্যবিধির তোয়াক্কা নেই, দোকানে-দোকানে উপচে পড়া ভিড়

প্রতিবেদক
মো: ইব্রাহিম খলিল
মে ১৬, ২০২০ ৪:১৬ অপরাহ্ণ

ঝিনাইদহ প্রতিনিধি :
করোনার কারণে বন্ধ ছিল দোকান-পাট, ব্যবসায় প্রতিষ্ঠান। গত ১০ মে থেকে সীমিত আকারে সারাদেশের ন্যায় ঝিনাইদহেও শপিংমল, বিপণি বিতান খুলে দেয়া হয়। ঘোষণা দেওয়ার পর থেকেই জেলা শহরসহ বিভিন্ন উপজেলায় স্বাস্থ্যবিধি না মেনে বেঁচা-কেনা করছেন ক্রেতা-বিক্রেতারা। এতে করোনার সংক্রমের ঝুঁকি দিন দিন বাড়ছে। জানা যায়, গত ১০ মে থেকে ব্যবসায় প্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়ার ঘোষণা দেওয়া হয়। কিন্তু ৮ মে থেকে ঝিনাইদহে শুরু হয় বেঁচা-কেনা। সীমিত আকারে বলা হলেও পুরোদমে খুলতে শুরু করে দোকান পাট। প্রতিদিন সকাল থেকে বিকাল পর্যন্ত শহরের কেপি বসু সড়ক, মসজিদ মার্কেট, মুন্সী মার্কেটের দোকানগুলোতে পোশাক কিনতে ভিড় করছে নানা শ্রেণি পেশার মানুষ।

সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, স্বাস্থ্যবিধি না মেনে বেঁচা-কেনা করছে তারা। সামাজিক দূরত্ব না মেনে দোকানে পাশাপাশি বসে পোশাক কিনছেন ক্রেতারা। অনেক দোকানে মাস্ক ও হ্যান্ডগ্লাভস পরছেন না ক্রেতারা।

শহরের কেপি বসু সড়কে পোশাক কিনতে আসা কুরবান আলী বলেন, দীর্ঘদিন মার্কেট বন্ধ থাকায় জরুরি অনেক কিছুই কিনতে পারেন নি। এ কারণে বাধ্য হয়ে শহরের এসেছেন নিজের ব্যবহার এবং দোকানের কিছু মালামাল কিনতে।

আরাপপুর থেকে আসা শাহিন আলম বলেন, আর কদিন পরেই ঈদ। বুঝতে পারছি মার্কেটে আসা স্বাস্থ্যের বিপদজনক। কিছু তো করার নেই।

হলিধানী গ্রামের জহুরা বেগম বলেন, বাচ্চাদের কেনাকাটার জন্য মার্কেটে এসেছি। বাচ্চাদেরকে বোঝানো খুব কষ্টের। বাচ্চারা করোনা বোঝে না। তাদের ঈদের নতুন জামা কাপড় চাই। তাই বাধ্য হয়ে কেনাকাটা করতে এসেছি। খুব ভয় পাচ্ছি মার্কেটের যে পরিস্থিতি খুব ভিড়।

এ ব্যাপারে ঝিনাইদহ সিভিল সার্জন অফিসের মেডিকেল অফিসার ও করোনা সেলের মুখপাত্র ডা : প্রসেনজিৎ বিশ্বাস পার্থ বলেন, সামাজিক দূরত্ব বজায় না রেখে দোকানে কেনা-বেঁচা করলে করোনার সংক্রমণের ঝুঁকি সবচেয়ে বেশি। দোকানগুলোতে যদি স্বাস্থ্য বিধি মেনে ক্রয়-বিক্রয় করা হয় তাহলে কিছুটা হলেও বাঁচা সম্ভব।

ঝিনাইদহ দোকান মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক মনোয়ারুল ইসলাম মন্টু বলেন, গত বছর ৬ হাজার ব্যবসায়ী প্রায় ৫০ কোটি টাকার ব্যবসায় করেছেন। এ বছর করোনার কারণে বেচা-বিক্রি কম। ১০ তারিখ থেকে আজ পর্যন্ত যা বিক্রি হয়েছে তাতে ব্যবসায়ীরা কিছুটা হলেও লাভ করেছেন। এখন জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে ব্যবসায় প্রতিষ্ঠান বন্ধ করলেও আমাদের কোন বাধা থাকবে না।

Share This News:

সর্বশেষ - লাইফ স্টাইল

আপনার জন্য নির্বাচিত
সুন্দরগঞ্জে ৭ জুয়ারী গ্রেফতার

সুন্দরগঞ্জে ৭ জুয়ারী গ্রেফতার

জলঢাকায় কৃষি কর্মকর্তা-কর্মচারির মাঝে পিপিই বিতরণ

ঝিনাইদহে তীব্র গরমে অতিষ্ঠ জনজীবন

ডোমারে স্টেশন মাস্টারের মি’থ্যা অভিযোগের প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন

রংপুর মেট্রো কর্তৃক আটক ২৪

সাঁথিয়ায় ভিটামিন এ প্লাস ক্যাম্পেইন উপলক্ষে আলোচনা সভা

নাসিরনগরে ইউসিসির ৩৬তম বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত

তালতলীতে ডিবি’র ওসি-এসআইয়ের বিরুদ্ধে নির্যাতন ও ঘুষের অভিযোগে মানববন্ধন

এইচ এস এস স্কোরিং এ দাউদকান্দি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স চট্টগ্রাম বিভাগে প্রথম এবং দেশের মধ্যে দ্বিতীয় স্থান অর্জন

শব্দ ও পরিবেশ দূষণ থেকে ঝিনাইদহ শহরকে মুক্ত করতে জেলা ট্রাফিক পুলিশের অভিযান

সরকারি নীতিমালা বাস্তবায়নে ডিমলায় স্থানীয় সরকার ও প্রশাসনের সাথে জনতার সংলাপ