crimepatrol24
২৪শে এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, এখন সময় সকাল ৬:১৬ মিনিট
  1. অনুসন্ধানী
  2. অপরাধ
  3. অর্থনীতি
  4. আইটি বিশ্ব
  5. আইন-আদালত
  6. আঞ্চলিক সংবাদ
  7. আন্তর্জাতিক
  8. আফ্রিকা
  9. আবহাওয়া বার্তা
  10. আর্কাইভ
  11. ইউরোপ
  12. ইংরেজি ভাষা শিক্ষা
  13. উত্তর আমেরিকা
  14. উদ্যোক্তা
  15. এশিয়া

ক্রমবর্ধমান সাইবার ক্রাইম প্রতিরোধে জনসচেতনতা বৃদ্ধি ও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের আরও তৎপর হওয়া জরুরি

প্রতিবেদক
মো: ইব্রাহিম খলিল
আগস্ট ২৮, ২০২০ ৪:০৯ অপরাহ্ণ
ক্রমবর্ধমান সাইবার ক্রাইম প্রতিরোধে জনসচেতনতা বৃদ্ধি ও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের আরও তৎপর হওয়া জরুরি

সম্পাদকীয় :

মানবজীবন দিনে দিনে যতই উন্নতির শিখরে উঠছে তার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে সমাজে নানা কায়দায় অপরাধ প্রবণতা বেড়েই চলছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের এই সহজলভ্যতার যুগে অপরাধীরা অপরাধ জগতে প্রবেশ করতে বেছে নিয়েছে প্রযুক্তির ভিন্ন ভিন্ন সব উপাদান। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের প্রচার-প্রসার আধুনিক জীবন ব্যবস্থার জন্য আশীর্বাদ হলেও অপরাধীরা সামাজিক যোগাযোগ ব্যবস্থার নেতিবাচক ব্যবহারের মাধ্যমে মানুষকে হয়রানি করার নিত্য নতুন কৌশলের আবির্ভাব ঘটিয়েছে। এর ফলে সাইবার অপরাধ আধুনিক সমাজ ব্যবস্থার একটি অন্যতম প্রধান সমস্যা হিসেবে রূপ নিয়েছে যা দেশ ও রাষ্ট্র উভয়ের জন্য অত্যন্ত হুমকি স্বরূপ। ক্রমবর্ধমান সাইবার ক্রাইম প্রতিরোধে জনসচেতনতা বৃদ্ধি ও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের আরও কঠোর হওয়া জরুরি।

সাইবার অপরাধের ধরন : ১. যেকোনো গণমাধ্যমে কোন ব্যক্তি বা গোষ্ঠীকে নিয়ে কোন বিভ্রান্তিকর কিংবা অপমানজনক তথ্য ছড়ালে ২. কারো অগোচরে তার কোন ব্যক্তিগত মুহূর্তের ছবি কিংবা ভিডিও বিকৃত করে ইন্টারনেটে ছড়িয়ে দেয়ার হুমকি দিয়ে অর্থ দাবি করলে ৩. যেকোন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে কারো ব্যক্তিগত তথ্য ব্যবহার করে তার অজান্তে তার নামে অ্যাকাউন্ট খুললে ৪. কাউকে অশালীন কিংবা আপত্তিকর প্রস্তাব দিলে ৫. কোন গুজব কিংবা অপপ্রচার এর যথার্থতা যাচাই না করে তা ফেসবুক কিংবা অন্য যেকোন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে দিলে ৬. কারো ব্যবসায়িক ক্ষতিসাধন এর উদ্দেশ্যে তার ই-কমার্স ওয়েবসাইট এর তথ্য হ্যাক করলে ৭. স্প্যাম মেসেজ কিংবা মিথ্যা পরিচয় দিয়ে কারোর সরলতার সুযোগ নিয়ে তার থেকে নগদ অর্থ অথবা মূল্যবান সামগ্রী হাতিয়ে নিলে ৮. অর্থ আদান-প্রদানের বিভিন্ন মাধ্যমে অর্থ পুরস্কার এর প্রলোভন দেখিয়ে জালিয়াতির মাধ্যমে অর্থ ছিনিয়ে নিলে। প্রচলিত আইনে শাস্তির বিধান অনেক ক্ষেত্রে সাইবার অপরাধের ভুক্তভোগী হয়তো জানেন-ও না যে এ ধরনের অপরাধের জন্য দেশের আইনে উপযুক্ত শাস্তির বিধান রয়েছে। অন্যের কম্পিউটার বা কম্পিউটার সিস্টেম এর অপব্যবহার করে যত্রতত্র ই-মেইল পাঠানো, স্প্যাম কিংবা ভাইরাস ছড়ানো, সিস্টেম কিংবা ডাটাবেসে অনধিকার প্রবেশ করে তার ক্ষতিসাধন করলে তা তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি আইন, ২০০৬ (সংশোধিত ২০১৩)-এর ৫৪ ধারা অনুযায়ী দণ্ডনীয় অপরাধ। এর শাস্তি হতে পারে সর্বনিম্ন ৭ বছর থেকে সর্বোচ্চ ১৪ বছর পর্যন্ত কারাদণ্ড এবং ১০ লাখ টাকা পর্যন্ত জরিমানা। এছাড়াও আইনের ৫৬ ধারায় বলা হয়েছে, কেউ যদি এমন কোনো কাজে যুক্ত হন যার ফলে অন্যের কম্পিউটার এর কোনো তথ্যভাণ্ডার বিনষ্ট হয় বা পরিবর্তিত হয়ে এর উপযোগিতা হ্রাস পায় অথবা কোনো সার্ভার, নেটওয়ার্ক বা কোনো ইলেকট্রনিক সিস্টেমে অবৈধভাবে প্রবেশ করেন, তবে এটি হবে হ্যাকিং এর সমতুল্য অপরাধ। ‘তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইন, ২০০৬ (সংশোধনী ২০১৩)-এর ৫৭ (২) ধারা’ মোতাবেক কারো ব্যক্তিগত মুহূর্তের কোনো আপত্তিকর ছবি বা ভিডিও কেউ যদি তার অগোচরে গ্রহণ, ধারণ করে পরবর্তীতে যেকোনো ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ায় কিংবা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে দেয় তাহলে উক্ত ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে ভুক্তভোগী প্রয়োজনীয় আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করতে পারবেন। এরূপ অপরাধের শাস্তি হিসেবে অপরাধীর জন্য নূন্যতম ৭ থেকে সর্বোচ্চ ১৪ বছরের জেল এবং ১ কোটি টাকা পর্যন্ত জরিমানার বিধান রয়েছে। তার সাথে যদি উক্ত ছবি বা ভিডিওতে থাকা আক্রান্ত ব্যক্তির শারীরিক শ্লীলতাহানি এর শিকার হওয়ার আলামত পাওয়া যায়, সেক্ষেত্রে ‘নারী ও শিশু নির্যাতন আইন, ২০০০-এর ৯ (১) ধারায়’ও আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করার সুযোগ রয়েছে। এক্ষেত্রে প্রমাণ হিসেবে মেডিকেল রিপোর্ট জমা দিতে হবে। এর পাশাপাশি আমাদের দেশের আইন অনুযায়ী ‘পর্নোগ্রাফি নিয়ন্ত্রণ আইন, ২০১২-এর ৮ (২) ধারা’ অনুসরণ করে পর্নোগ্রাফি নির্মাণ, সংরক্ষণ, ক্রয়, বিক্রয়, ধারণ বা প্রদর্শন নিষিদ্ধ বিধায় উক্ত আইন অনুযায়ীও অপরাধীর বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করা সম্ভব।

প্রতিরোধে করণীয় : সাইবার অপরাধ খুবই স্পর্শকাতর একটি বিষয়। আমাদের প্রচলিত সমাজব্যবস্থায় এ ধরনের অপরাধের ভুক্তভোগীরা নানাভাবে হেয়প্রতিপন্ন হয়। ফলে তাদের সামাজিক মর্যাদাহানি হয়। তবে বেশ কিছু দিকে সূক্ষ্ম নজর রাখলে এ ধরনের অপরাধকর্মে ভুক্তভোগী হওয়া থেকে নিজেকে বাঁচানো সম্ভব। ১. এ ধরনের অপরাধ থেকে রেহাই পেতে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হল নিজের সচেতন থাকা। অহেতুক নিজের কোন ব্যক্তিগত মুহূর্তের ছবি কিংবা ভিডিও মোবাইল ফোন কিংবা কম্পিউটারে রাখা উচিত নয়। ক্ষণিকের অসতর্কতায় মোবাইল ফোন কিংবা কম্পিউটার চুরি গেলে এরূপ ব্যক্তিগত তথ্য ব্যবহার করে অপরাধী হেনস্তা করতে পারে।২. যেকোন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রয়োজন ব্যতীত অপরিচিত কোন ব্যক্তির সাথে যোগাযোগ না রাখাই উত্তম।৩. অনেকে নিজের স্বার্থসিদ্ধির জন্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভুল তথ্য দিয়ে অন্যের সরলতার সুযোগ নিয়ে প্রতারণা করে। তাই এ বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে।৪. প্রায়শই প্রতারকচক্র গ্রাহকদের সরলতার সুযোগ নিয়ে উপহারের কথা বলে অর্থ লেনদেন করতে প্রভাবিত করে। ভুলেও এ পথে পা বাড়ানো যাবে না। ৫.সব রকমের অর্থ লেনদেনের মাধ্যম ব্যবহারের পূর্বে অবশ্যই সতর্ক থাকতে হবে। ৬.যেকোন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের অ্যাকাউন্ট, ই-মেইল অ্যাকাউন্ট এর পাসওয়ার্ড ব্যবহারে সজাগ দৃষ্টি রাখতে হবে। ৭. পাবলিক ওয়াইফাই ব্যবহার কমাতে হবে। যত্রতত্র মোবাইল কিংবা কম্পিউটার থেকে ব্যক্তিগত অ্যাকাউন্টে প্রবেশ করা যাবে না। এতে তথ্যচুরির সমূহ সম্ভাবনা থাকে। ৮. ব্যক্তিমালিকানাধীন ওয়েবসাইট এর নিরাপত্তার দিকে খেয়াল রাখতে হবে যেন কোন মূল্যবান তথ্য চুরি না যায়। ভুক্তভোগীর গৃহীত পদক্ষেপ আপনি যদি নিতান্তই পরিস্থিতির শিকার হন, সেক্ষেত্রে বুঝেশুনে পরবর্তী সিদ্ধান্তগুলো গ্রহণ করা অতীব জরুরি। সর্বপ্রথম আপনাকে আইনি পদক্ষেপগুলো যথাযথভাবে নিতে হবে এবং অপরাধীর বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় প্রমাণ সংগ্রহ করতে হবে। অতঃপর কালবিলম্ব না করে যত শীঘ্রই সম্ভব আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সাহায্য নিতে হবে। তাদের নির্দেশনা অনুযায়ী থানায় জিডি করতে হবে। অনেক সময় আইন- শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কোন সদস্য এ ধরনের সাইবার অপরাধে ভুক্তভোগীর ক্ষয়ক্ষতির মাত্রা নিরূপণ করতে পারেন না। ফলে তারা কিছুটা দায়সারা আচরণ করতে পারেন ও তাদের দায়িত্ব পালনে গাফিলতির সম্ভাবনা থাকে। তাই অবশ্যই যার কাছে অভিযোগ দাখিল করবেন, তাকে এ বিষয়টি সম্বন্ধে যথাযথভাবে অবহিত করবেন যে, আপনি পরিস্থিতির শিকার ও আপনার সামাজিক মর্যাদা রক্ষার্থে এ সমস্যার দ্রুত সমাধান করা কতটা জরুরি। আপনি ঢাকার বাসিন্দা হলে জিডি করার পর হয়তো আপনাকে সাইবার ক্রাইম ইউনিটে প্রেরণ করা হতে পারে অথবা আপনি ঢাকার বাইরের বাসিন্দা হলে আপনাকে ডিবি পুলিশের কাছে পাঠানো হতে পারে। তাদের কাছে অভিযোগ দায়ের করার পর তারা অভিযোগটি আমলে নিয়ে পরবর্তীতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করবেন। কিছু কিছু ক্ষেত্রে দেখা যায় যে, অপরাধী আইন- শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী দ্বারা আটক হওয়ার পর আদালতের অধীনে বিচারকার্য সম্পাদন হতে পারে। সেক্ষেত্রে একজন দক্ষ ও অভিজ্ঞ আইনজীবী নিয়োগ করা আবশ্যক। আইনজীবী ভুক্তভোগীর অভিযোগ যাচাই করে আদালতে মামলা চালান করে দিবেন। এর ফলে যথাযথ তদন্তের স্বার্থে পুলিশের থানা, সাইবার ক্রাইম ইউনিট, সিআইডি পুরো ঘটনার সুনির্দিষ্ট পর্যালোচনা করে বিচারকার্য সামনে এগিয়ে নিবেন। এর পাশাপাশি আদালতে ভুক্তভোগীর সমগ্র ঘটনাপ্রবাহের সুস্পষ্ট ব্যাখ্যাদান-ও অতীব গুরুত্বপূর্ণ যেন কোন গুরুত্বপূর্ণ আলামত উল্লেখ করতে ভুল না হয়। সঠিক বিচার পেতে নিজের অবস্থান ব্যাখ্যা করার কোন বিকল্প নেই। আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় সাইবার অপরাধে ভুক্তভোগীর পাশে দাঁড়ানো। এক সমীক্ষা মোতাবেক সাধারণত ১৯-৩৫ বছর বয়সের লোকজনই সবচেয়ে বেশি সাইবার অপরাধের শিকার হচ্ছেন। লোকলজ্জা,ভয়-ভীতি, সামাজিক মর্যাদাহানি ইত্যাদি নানাবিধ কারণে সাইবার অপরাধের শিকার ৭০ ভাগ ব্যক্তিই আইনের সহায়তা নেন না বলে সংশ্লিষ্টদের মত। তাই ভুক্তভোগীকে মানসিকভাবে দৃঢ় হতে সব ধরনের সহায়তা প্রদান করতে হবে। বিটিআরসি’র এক তথ্য অনুযায়ী, বাংলাদেশে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের প্রায় ৭০ ভাগ ইন্টারনেট ব্যবহারকারীই নিরাপত্তা ঝুঁকিতে আছেন। আর ব্যবহারকারীদের মধ্যে ২০ ভাগ প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে সাইবার অপরাধের সঙ্গে জড়িত। আর মাত্র ১০ ভাগ ব্যবহারকারী নিজেদের সাইবার নিরাপত্তা সম্পর্কে সচেতনতা বজায় রাখেন। এই তথ্যই প্রমাণ করে যে, আমাদের মধ্যে সাইবার অপরাধ নিয়ে জ্ঞানের অভাব প্রচুর। বর্তমানে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পাশাপাশি বিটিআরসি, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি) বিভাগের সাইবার হেল্প ডেস্ক, ন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন মনিটরিং সেন্টার (এনটিএমসি) সাইবার অপরাধ নির্মূলে দিনরাত কাজ করে যাচ্ছে। সেজন্য আমরা সংশ্লিষ্ট সকলকে সাধুবাদ জানাই। তবে এ ধরণের অপরাধ সংঘটিত হওয়ার তথ্য প্রমাণসহ যেকোনো ব্যক্তির মাধ্যমে পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের উচিত তদন্ত করে অপরাধীকে আইনের আওতায় আনা। তাই ব্যক্তিস্বাধীনতাবিরোধী এই অপরাধ রোধে আমরা সকলে সচেতন হলে, অন্যকে সচেতন করলে ও সর্বোপরি ব্যক্তি ও রাষ্ট্রের সম্মিলিত প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখলে সাইবার অপরাধের মাত্রা অনেকাংশে কমে আসবে বলে আমরা বিশ্বাস করি।

Share This News:

সর্বশেষ - লাইফ স্টাইল

আপনার জন্য নির্বাচিত
সুন্দরগঞ্জে ৭ জুয়ারী গ্রেফতার

সুন্দরগঞ্জে ৭ জুয়ারী গ্রেফতার

হোমনায় মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন করলেন কুমিল্লার ডিসি

খুটাখালী বনাঞ্চলে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানে ৪টি ড্রেজার মেশিন জব্দ

সানোফি’র বিদায়ের ঘন্টায় ১ হাজার পরিবারের পথে বসার আশঙ্কা

চকরিয়ায় ওয়ারেণ্টভুক্ত আসামি ফারুক গ্রেফতার

চকরিয়ায় ওয়ারেণ্টভুক্ত আসামি ফারুক গ্রেফতার

রংপুর পদাতিকের সপ্তাহব্যাপি বর্ণাঢ্য আয়োজন উপলক্ষে সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত

জা’লিয়াতির অভিযোগে গ্রেফতার, প্রার্থীও লিখিত পরীক্ষায় পাস!

দেওয়ানগঞ্জের পাররামরামপুরে ১ হাজার ইয়াবাসহ ২ মাদক কারবারি আটক

‘স্বাস্থ্য সেবা অধিকার, শেখ হাসিনার অঙ্গীকার’ শ্লোগানে ঝিনাইদহে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত

কেএমপি’র গোয়েন্দা পুলিশের অভিযানে অ’স্ত্র ও কা’র্তুজসহ গ্রেফতার-১

জগন্নাথপুরে ২৮ হাজার ৫০১ শিশুকে খাওয়ানো হয়েছে ভিটামিন এ ক্যাপসুল