crimepatrol24
৩রা মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, এখন সময় সকাল ৬:১২ মিনিট
  1. অনুসন্ধানী
  2. অপরাধ
  3. অর্থনীতি
  4. আইটি বিশ্ব
  5. আইন-আদালত
  6. আঞ্চলিক সংবাদ
  7. আন্তর্জাতিক
  8. আফ্রিকা
  9. আবহাওয়া বার্তা
  10. আর্কাইভ
  11. ইউরোপ
  12. ইংরেজি ভাষা শিক্ষা
  13. উত্তর আমেরিকা
  14. উদ্যোক্তা
  15. এশিয়া

কোটচাঁদপুরে পৌর মেয়র ও দুই ক্লিনিক মালিকসহ ৬ জনের নামে ধর্ষণ মামলা

প্রতিবেদক
মো: ইব্রাহিম খলিল
জানুয়ারি ১৫, ২০২০ ৩:৩৭ অপরাহ্ণ

ঝিনাইদহ প্রতিনিধি :
ঝিনাইদহে মোহাম্মদ আজাদ ও আসমত হোসেন নামে ক্লিনিক মালিক ও কোটচাঁদপুরের পৌর মেয়র জাহিদুল ইসলাম জিরেসহ ৬ জনের বিরুদ্ধে ধর্ষণ মামলা হয়েছে। নির্যাতনের শিকার দুই নারী পৃথকভাবে মামলা দুইটি দায়ের করেন। ঝিনাইদহ সদর হাসপাতালে বুধবার ধর্ষিতাদের ডাক্তারী পরীক্ষা সম্পন্ন হয়েছে।

পুলিশ সুত্রে জানা গেছে, ঝিনাইদহের হরিণাকুন্ডু শহরের হাসপাতাল মোড়ের ভাই ভাই ক্লিনিকের মালিক আসমত হোসেন ও তার ভাই আলতাফ হোসেনের বিরুদ্ধে একই ক্লিনিকের এক নার্স ধর্ষণের মামলা করেন। বুধবার সকালে হরিণাকুন্ডু থানায় উপস্থিত হয়ে ওই নারী মামলাটি করেন, যার মামলা নং ১৩/২০২০।

হরিণাকুন্ডু থানার ওসি আসাদুজ্জামান মামলা রেকর্ডের কথা স্বীকার করে বলেন, ক্লিনিকের এক নার্সকে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে ক্লিনিক মালিক দৌহিক সম্পর্ক গড়ে তোলে। পরে বিয়ে করতে রাজি না হওয়ায় ওই নার্স আইনের আশ্রয় নেন। বুধবার দুপুরে ভিকটিমকে ডাক্তারি পরীক্ষার জন্য ঝিনাইদহ সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। আসামীদের গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে বলে ওসি জানান।

এদিকে জেলার কোটচাঁদপুর শহরের নার্সিং হোম ক্লিনিক মালিক মোঃ আজাদ হোসেন ও স্থানীয় পৌর মেয়র জাহিদুল ইসলাম জিরেসহ চারজনের নামে ধর্ষণ মামলা দায়ের করেছেন স্বামী পরিত্যক্তা (৩৫) এক নারী। আদালতের নির্দেশ পেয়ে মঙ্গলবার কোটচাঁদপুর থানা ধর্ষণ মামলাটি রেকর্ড করে। ডাক্তারি পরীক্ষার জন্য ওই নারীকে ঝিনাইদহ সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। মামলায় অন্যান্য আসামিরা হলেন নার্সিং হোমের নার্স রুমা এবং নার্স গোল বানু। এদের মধ্যে গোল বানুকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।

কোটচাঁদপুর থানার ওসি মাহাবুবুল আলম বুধবার বিকালে বলেন, সোমবার ভুক্তভোগী ওই নারী ঝিনাইদহ নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালে ধর্ষণের অভিযোগ দায়ের করেন। আদালতের নির্দেশে আমরা নার্সিং হোম ক্লিনিক মালিক মোহাম্মদ আজাদ, কোটচাঁদপুর পৌর মেয়র জাহিদুল ইসলামসহ চারজনের নামে মামলা রেকর্ড করি। মামলার এজাহার বলা হয়েছে, স্বামীর সঙ্গে বিচ্ছেদের পর মহেশপুর উপজেলার ঘুগরি পান্তাপাড়া গ্রামের স্বামী পরিত্যক্তা ওই নারী দুবাই থাকতেন। সেখান থেকে ফেরার পর কোটচাঁদপুরের নার্সিং হোম ক্লিনিক মালিক মোহাম্মদ আজাদের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে পৌর মেয়র জাহিদুল ইসলামের সহযোগিতায় ক্লিনিক মালিক তাকে ধর্ষণ করে।

Share This News:

সর্বশেষ - লাইফ স্টাইল

আপনার জন্য নির্বাচিত