পারিবারিক ও এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায়, ৩২ দিন আগে পিংকির সঙ্গে বিয়ে হয় নীলফামারী সদরের চাপড়া সরনজামী ইউনিয়নের লতিফ চাপড়া গ্রামের সাঈদুল ইসলামের ছেলে লাজু মিয়ার(২৫) সাথে। লাজু মিয়া উত্তরা ইউপিজেডের একটি কারখানার শ্রমিক।বাল্য বিয়েতে মত ছিলনা পিংকির। বিয়ে হলেও পিংকিকে আনুষ্ঠানিকভাবে তুলে দেওয়া হয়নি। তাই সে বাবার বাড়ি ছেড়ে নানা শাহাদৎ হোসেনের বাড়িতে থাকতো। গত বুধবার(১৬ সেপ্টেম্বর) তার স্বামী শ্বশুরবাড়ি গেলে তাকে পাঠিয়ে দেওয়া হয় পিংকির অবস্থানের নানার বাড়িতে। সেখানে তার স্বামী রাতে অবস্থান করে। এ অবস্থায় সবার অগোচরে সে ঘরের ভেতর গলায় ওড়না পেঁচিয়ে আত্মহত্যা করে বলে পরিবারের দাবি। তবে এলাকাবাসীর অভিযোগ পিংকির অনিচ্ছার বিরুদ্ধে তাকে বাল্য বিয়ে দেওয়া হয়েছে।
কিশোরগঞ্জ থানার ওসি আব্দুল আউয়াল বলেন, বাল্য বিয়ের কারণে পিংকির আত্মহত্যার ঘটনায় থানায় একটি অপমৃত্যুর মামলা হয়েছে ও লাশ ময়না তদন্তের জন্য জেলার মর্গে প্রেরণ করা হয়েছে।