ক্রাইম পেট্রোল ডেস্ক >> ভোলায় গুচ্ছগ্রামের ২০ টন চাল পাচার করার সময় এক ব্যক্তিকে আটক করা হয়েছে। আজ দুপুরে ভোলা সদর এসিল্যান্ড ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. কাওছার আহমেদের নেতৃত্বে এ চাল ভেদুরিয়া ফেরিঘাট থেকে আটক করা হয়। জব্দ এ চাল ভোলা সদর থানার হেফাজতে রাখা হয়েছে। উপজেলা খাদ্য কর্মকর্তা শান্তী রঞ্জন দাসসহ একটি চক্র ভোলার দৌলতখান খাদ্যগুদাম থেকে এ পাচারের সাথে সম্পৃক্ত বলে একাধিক সূত্রে জানা যায়।
ভোলা সদর এসিল্যান্ড ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. কাওছার হোসেন জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে গরীবের ভিজিডি চাল পাচারের খবরে ভোলার ভেদুরিয়া ঘাটে অভিযান পরিচালনা করা হয়। শোনা যায় তা গুচ্ছগ্রামের চাল। এসময় ট্রাকের চালককে আটক করা হয়েছে। এই চাল বাইরে বিক্রির অনুমতি আছে কিনা তা যাচাই-বাছাই করে দেখা হচ্ছে।
একাধিক সূত্রে জানা যায়, সরকারের উন্নয়নমূলক প্রকল্পের জন্য বরাদ্দকৃত এ চাল টিআরকাবিখা প্রকল্প থেকে আসা। যদি তাই হয়, তাহলে তা বাহিরে বিক্রি করা যাবে না। তা শ্রমিকদের মাঝে বিতরণ বা জেলার মধ্যে বিক্রি করতে হবে। তা না করে একটি চক্র বাইরে বিক্রি করে দিচ্ছে প্রায়ই।
তবে ভোলা খালপাড়ের চাল ব্যাবসায়ী মো. আলমগীর মিয়ার চাল পাচারের সাথে সম্পৃক্ততা আছে বলে অভিযোগ উঠেছে। তবে তিনি তা অস্বীকার করেন। তিনি বলেন, আমি জানি না, তবে যাদের চাল সেই সিবিসি চালের কাগজপত্র জমা দেবেন এমনটি শোনা যাচ্ছে।
সূত্র:দৈনিক কালের কণ্ঠ