crimepatrol24
১৪ই নভেম্বর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ, এখন সময় সকাল ৮:৫১ মিনিট
  1. অনুসন্ধানী
  2. অপরাধ
  3. অর্থনীতি
  4. আইটি বিশ্ব
  5. আইন-আদালত
  6. আঞ্চলিক সংবাদ
  7. আন্তর্জাতিক
  8. আফ্রিকা
  9. আবহাওয়া বার্তা
  10. আর্কাইভ
  11. ই-পেপার
  12. ইউরোপ
  13. ইংরেজি ভাষা শিক্ষা
  14. উত্তর আমেরিকা
  15. উদ্যোক্তা

প্রতিবেদক
মো: ইব্রাহিম খলিল
সেপ্টেম্বর ৩, ২০২১ ৯:১৭ অপরাহ্ণ

সুজন মহিনুল, নীলফামারী প্রতিনিধি।। নীলফামারীর ডালিয়া পয়েন্টে তিস্তা নদীর পানি বিপদসীমার ৩৫সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।এতে বড় ধরনের বন্যার আশঙ্কা করছেন স্থানীয়রা। ইতোমধ্যে বেশকিছু নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়ে পড়েছে।
শুক্রবার(৩ সেপ্টেম্বর)সকাল ছয়টায় বিপদসীমার ৩০সেন্টিমিটার প্রবাহিত হলেও সকাল নয়টার পর থেকে ৩৫সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হয়। অথচ গত বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ছয়টায় বিপদসীমার ২৫ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হয় এই পয়েন্টে তিস্তার পানি।আবারও পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় আতঙ্কিত হয়ে পড়েছে তিস্তা পাড়ের মানুষজন।
তিস্তা বন্যা নিয়ন্ত্রণ ও পর্যবেক্ষণ কেন্দ্র সূত্র জানায়, উজানের ঢল আর ভারি বৃষ্টিপাতের কারণে পানি বৃদ্ধি পেয়েছে তিস্তা নদীতে।এ কারণে দশটি ইউনিয়নের প্রায় দশ হাজারেরও বেশি পরিবার পানিবন্দি হয়ে পড়েছে।
এদিকে চার দফায় পানি বৃদ্ধির ফলে জনমনে আতঙ্ক তৈরি হয়েছে। বিশেষ করে ভাঙ্গণের মুখে পড়া ঝুনাগাছ চাপানি ইউনিয়নের ভেন্ডাবাড়ির চরের দুই নম্বর স্পারটি ও খগাখড়িবাড়ি ইউনিয়নের পুর্ব দোহল পাড়া বেরিবাঁধটি নিয়ে দুশ্চিন্তায় পড়েছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
ডিমলা উপজেলার পুর্ব ছাতনাই ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান আব্দুল লতিফ খান জানান, হঠাৎ করে আবারও পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় তিস্তা নদী বেষ্টিত এক হাজার পরিবার পানিবন্দি হয়ে পড়েছে। বিশেষ করে চর এলাকার মানুষরা পানিবন্দি হয়ে পড়েছেন।
টেপাখড়িবাড়ি ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ময়নুল হক বলেন, পানিবন্দি হয়ে পড়ায় বাড়ি থেকে বের হতে পারছেন না মানুষ। তারা অত্যন্ত কষ্টের মধ্যে রয়েছেন।পানি কমে না আসলে বিপদে পড়বেন তারা।
ঝুনাগাছ চাপানি ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান আমিনুর রহমান বলেন, ভেন্ডাবাড়ি চরের দুই নম্বর স্পারটির দেড়শো মিটার ভেঙ্গে যায়।ফলে প্রায় দুইশো পরিবারের ঘরবাড়ি বিলীন হয়ে গেছে।আবারও পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় শংকায় রয়েছে অনেক পরিবারের মানুষ।বাঁধটি রক্ষা করা না গেলে চরম দুর্ভোগ দেখা দিতে পারে।

খগাখড়িবাড়ি ইউনিয়নের পুর্ব দোহল পাড়ার বাসিন্দা আব্দুল লতিফ জানান,এলাকার বেরিবাঁধটির একশো মিটার নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। হুমকিতে রয়েছে পাঁচ শতাধিক পরিবার, হাজারও হেক্টর আবাদি জমি। বর্তমানে পানি উন্নয়ন বোর্ডের পক্ষ থেকে জিও ব্যাগ ফেলে ভাঙনরোধের চেষ্টা করা হচ্ছে।
পানি উন্নয়ন বোর্ড ডালিয়া ডিভিশনের নির্বাহী প্রকৌশলী আসফাউদৌলা জানান, উজানের ঢলে পানি বৃদ্ধি পেয়েছে তিস্তায়।এলাকা পর্যবেক্ষণে রেখেছি আমরা। কয়েক দফায় পানি বৃদ্ধির ফলে যেসব বাঁধে ভাঙন দেখা দিয়েছিল সেগুলো মেরামত করছি।তারপরও কোথাও নতুন করে সমস্যা হলে তাৎক্ষণিক মোকাবেলা করা হবে।
Share This News:

সর্বশেষ - জাতীয়

আপনার জন্য নির্বাচিত
সুন্দরগঞ্জে ৭ জুয়ারী গ্রেফতার

সুন্দরগঞ্জে ৭ জুয়ারী গ্রেফতার

কেএমপি’র অভিযানে মা’দকসহ ৯ মা’দক কারবারি গ্রে’ফতার

হোমনায় পৌরমেয়রের উদ্যোগে কর্মহীন হত দরিদ্রের মাঝে ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ

নগরীতে পুষ্টি কার্যক্রমে সমন্বয় জরুরি

নগরীতে পুষ্টি কার্যক্রমে সমন্বয় জরুরি

গৌরীপুরে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ক্রীড়া ও পুরস্কার বিতরণ

গৌরীপুরে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ক্রীড়া ও পুরস্কার বিতরণ

হোমনায় আধিপত্য বিস্তার নিয়ে দু’গ্রুপের সংঘর্ষে নিহত-১, আহত- ৩

তেঁতুলিয়ায় গাছ থেকে ঝু’লন্ত ম’রদেহ উদ্ধার

তেঁতুলিয়ায় গাছ থেকে ঝু’লন্ত ম’রদেহ উদ্ধার

প্রাথমিকে আবেদনের ভুল সংশোধন করা যাবে ৪ ডিসেম্বর পর্যন্ত

ময়মনসিংহে বিভাগীয় মেলার উদ্বোধন

ডোমারে নির্বাচনকে সামনে রেখে পোস্টারে ছেঁয়ে গেছে গোটা পৌর এলাকা

অবৈধ বালু উত্তোলনের বিরুদ্ধে জামালপুর প্রশাসনের অভিযান, তবুও বন্ধ হচ্ছে না বালু উত্তোলন