crimepatrol24
৫ই মে, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ, এখন সময় রাত ২:০৬ মিনিট
  1. অনুসন্ধানী
  2. অপরাধ
  3. অর্থনীতি
  4. আইটি বিশ্ব
  5. আইন-আদালত
  6. আঞ্চলিক সংবাদ
  7. আন্তর্জাতিক
  8. আফ্রিকা
  9. আবহাওয়া বার্তা
  10. আর্কাইভ
  11. ই-পেপার
  12. ইউরোপ
  13. ইংরেজি ভাষা শিক্ষা
  14. উত্তর আমেরিকা
  15. উদ্যোক্তা

ঝিনাইদহ রামচন্দ্রপুর গ্রামে খেঁজুরপাতার ঘরে বসবাস করেও সরকারি ঘর পেলনা সালেহা বিবি !

প্রতিবেদক
মো: ইব্রাহিম খলিল
জুন ৯, ২০২০ ৩:৫০ অপরাহ্ণ


ঝিনাইদহ প্রতিনিধি :
ভাঙাচোরা বেড়ার ঘরে ষাটোর্ধ সালেহা বিবির সংসার। খেঁজুরে পাতার বেড়া আর ওপরে পলিথিনের ছাউনির রান্নাঘর। শোবার ঘরের দেওয়াল নেই। সাপ, ব্যাঙ আর কেঁচোর সাথে নিত্য যুদ্ধ। গ্রামের অনেকেই সরকারিভাবে বাড়ি-ঘর পেয়েছেন। কিন্তু সালেহা ও ছামেদ আলী দম্পত্তির কপালে জোটেনি সরকারি বাড়ি। সামান্য বৃষ্টি আর দমকা বাতাসে ঘরের ছাউনির সাথে নিজেদের প্রাণও উড়ে যায়। এ ভাবেই এই বৃদ্ধ দম্পত্তি বসবাস করছেন ঝিনাইদহ সদর উপজেলার হলিধানী ইউনিয়নের রামচন্দ্রপুর গ্রামে। তাদের চোখে কোন রঙিন স্বপ্ন নেই। তারা চায় একটু নির্ভরতা। মাথা গোঁজার ঠাঁই। জরাজীর্ণ ছাপড়া ঘরে মানবেতর জীবন কাটাচ্ছেন তারা। কিছুদিন আগে মাথা গোঁজার একমাত্র ছাপড়া ঘরটি আম্পান ঝড়ে লন্ড ভন্ড করে দিয়ে গেছে। দু’বেলা দু’মুঠো খাবারের সন্ধান করতে গিয়ে ঘর মেরামত করার চিন্তা তারা ভুলেই গেছেন।

সালেহা বিবি বলেন, চেয়ারম্যান আমাদের চাল ডাল দিয়েছে। স্বামীর বয়স্ক ভাতা হয়েছে। তা দিয়ে এবং পরের বাড়ি কাজ করে সংসার চলছিল। কিন্তু ঝড়ে মাথা গোঁজার একমাত্র জায়গাটুকু লন্ডভন্ড করে দিয়েছে। তিনি জেলা প্রশাসক ও উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কাছে সরকারি ঘর দাবি করেছেন।

বিষয়টি নিয়ে হলিধানী ইউনিয়নের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান মতিয়ার রহমান মতি জানান, রামচন্দ্রপুর গ্রামের ওই পরিবারকে আমি চিনি। করোনাকালীন তাদের অনুদান দেওয়া হয়েছে। এছাড়া সালেহা বিবির স্বামী ছামেদ আলীর বয়স্ক ভাতা করে দেওয়া হয়েছে। ঘরের ব্যাপারে খোঁজ নিয়ে ব্যবস্থা নিবেন বলে তিনি আশ্বাস দেন।

Share This News:

সর্বশেষ - জাতীয়

আপনার জন্য নির্বাচিত