crimepatrol24
২৬শে মে, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ, এখন সময় সকাল ১১:০৮ মিনিট
  1. অনুসন্ধানী
  2. অপরাধ
  3. অর্থনীতি
  4. আইটি বিশ্ব
  5. আইন-আদালত
  6. আঞ্চলিক সংবাদ
  7. আন্তর্জাতিক
  8. আফ্রিকা
  9. আবহাওয়া বার্তা
  10. আর্কাইভ
  11. ই-পেপার
  12. ইউরোপ
  13. ইংরেজি ভাষা শিক্ষা
  14. উত্তর আমেরিকা
  15. উদ্যোক্তা

ঝিনাইদহে আধুনিক বৈদ্যুতিক যুগে আবহমান গ্রাম বাংলার এক সময়ের ঐতিহ্যবাহী কুপি বাতি এখন শুধুই স্মৃতি

প্রতিবেদক
মো: ইব্রাহিম খলিল
জুন ১১, ২০২০ ৪:১১ অপরাহ্ণ


ঝিনাইদহ প্রতিনিধি :
ঝিনাইদহে আধুনিক বৈদ্যুতিক যুগে বর্তমানে আবহমান গ্রাম বাংলার এক সময়ের কুপি বাতি এখন শুধুই স্মৃতি। মাত্র ৭/৮ বছর আগেও গ্রামের প্রতিটি বাড়িতে অতি প্রয়োজনীয় কুপি বাতি আজ বিলুপ্তির পথে। সন্ধা হলেই ঝিনাইদহ সদর উপজেলার সাগান্না, সাধুহাটি ও মধুহাটি ইউনিয়নের বিভিন্ন গ্রাম্য ও গ্রাম্য বাজারে কুপির মিটমিটে আলোও চেনা যেত হাট -বাজারসহ গ্রামের সেই চির চেনা রূপ। শুধু তাই নয় সেকালের রাজ প্রাসাদেও ছিল বাহারী রকমের কুপি বাতি। ঝিনাইদহের সাগান্না, সাধুহাটি ও মধুহাটি ইউনিয়নের গ্রাম গুলো এখন তা শুধুই স্মৃতি। হয়তো এমনও সময় আসছে যখন ছেলে মেয়েদের কুপি বাতি চেনানের জন্য যাদু ঘরে নিয়ে যেতে হতে পারে। আগের দিনের মানুষের ছিল নানা ধরনের বাহারি কুপি। আর সেই কুপিই ছিল মানুষের অন্ধকার দূরীকরণের একমাত্র অবলম্বন। কিন্তু কালের আবর্তে ঝিনাইদহে আধুনিক বৈদ্যুতিক যুগে বর্তমানে সেই কুপি বাতির স্থান দখল করে নিয়েছে বাহারী বৈদ্যতিক বাল্ব, চার্জার লাইট, টর্চ লাইট, মোবাইল লাইটসহ আরো অনেক কিছু। ফলে ক্রমেই হারিয়ে যাচ্ছে আবহমান গ্রাম বাংলার ঐতিহ্যবাহী এই নিদর্শনটি। ঝিনাইদহের সাগান্না, সাধুহাটি ও মধুহাটি ইউনিয়নের বিভিন্ন গ্রামে একটা সময় ছিল যখন গ্রাম বাংলার আপামর জনসাধারনের অন্ধকারে আলোকবর্তিকার কাজ করত কুপি। ঝিনাইদহের বর্তমান মিনি শহর ডাকবাংলায় আলোর জন্য ব্যবহার হতো বাহারি ডিজাইন ও রঙের এই কুপি বাতি। সাগান্না, সাধুহাটি ও মধুহাটি ইউনিয়নে তৎকালে মানুষ মাটি, বাঁশ,লোহা,কাঁচ আবার কোনটি তৈরি করতো পিতল দিয়ে। সামর্থ অনুযায়ী লোকজন কুপি কিনে সেগুলো ব্যবহার করত। ডাকবাংলা বাজারে সাধারনত বিভিন্ন ধরনের কুপি পাওয়া যেত। কুপি হতে বেশি আলো পাওয়ার জন্য ছোট কুপি গুলোর জন্য কাঠ, মাটি বা কাঁচের তৈরি গজা বা স্ট্যান্ড ব্যবহার করা হতো। এই গজা বা স্ট্যান্ড গুলো ছিল বিভিন্ন ডিজাইনের। কিন্তু বর্তমানে গ্রামে গ্রামে বিদ্যুতের ছোঁয়ায় সেই কুপি বাতি হারিয়ে গেছে। বিদ্যুৎ না থাকলেও অবশিষ্ট সময় মানুষ ব্যবহার করছে বিভিন্ন ধরনের চার্জার লাইট ও মোমবাতি।

৩ নং সাগান্না ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আলাউদ্দিন আল-মামুন এর কাছে এ বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি প্রতিবেদককে জানান, আধুনিক বৈদ্যুতিক যুগে বর্তমানে কুপি বাতির স্থান দখল করে নিয়েছে বাহারী বৈদ্যুতিক বাল্ব, চার্জার লাইট, টর্চ লাইট, মোবাইল লাইটসহ আরো অনেক কিছুতেই। ফলে ক্রমেই হারিয়ে যাচ্ছে আবহমান গ্রাম বাংলার ঐতিহ্যময় এই নিদর্শনটি। সুতরাং গ্রামের অধিকাংশ লোকের কাছে কুপির কদর হারিয়ে গেলেও এখনও অনেক লোক আছেন যারা আঁকড়ে ধরে আছেন কুপির সেই স্মৃতি। আজও গ্রামের সৌখিন গৃহস্থ বাড়িতে আবার অনেক নিম্ন আয়ের মানুষ সযত্নে কুপি বাতি সংরক্ষণ করে রেখেছেন নিদর্শন হিসেবে।

Share This News:

সর্বশেষ - জাতীয়

আপনার জন্য নির্বাচিত
সুন্দরগঞ্জে ৭ জুয়ারী গ্রেফতার

সুন্দরগঞ্জে ৭ জুয়ারী গ্রেফতার

হোমনার কৃতীসন্তান ডাঃ মাহবুব ৩৯তম বিসিএস পরীক্ষায় চূড়ান্তভাবে উত্তীর্ণ

চকরিয়ায় সড়কে ঝরল যুবকের প্রাণ

চকরিয়ায় সড়কে ঝরল যুবকের প্রাণ

হোমনায় ভ্রাম্যমাণ আদালতে ১৪ জনকে অর্থদণ্ড প্রদান

হোমনায় ভ্রাম্যমাণ আদালতে ১৪ জনকে অর্থদণ্ড প্রদান

কিশোরগঞ্জের ইটনায় মাছ ধরাকে কেন্দ্র করে ভাতিজাকে ছু*রিকাঘাতে হ*ত্যা

ডোমারে পুজামন্ডপ পরিদর্শনে জেলা বিএনপি’র সভাপতি-সম্পাদক

সিরাজদিখানে ৬ বছরের শিশুকে ধ’র্ষণের অভিযোগ

পুলিশকে আরও জনবান্ধব হওয়ার নির্দেশ রাষ্ট্রপতির

হরিণাকুন্ডুর ইউএনও টিনের পরিবর্তে পাকা ঘর করে দিলেন ৬৩ জন হতদরিদ্র পরিবারকে

নীলফামারীতে বিদেশফেরত আরো ১৪ জন হোম কোয়ারেন্টাইনে

ডোমারে উপজেলা ওয়াটস্যান কমিটির সভা অনুষ্ঠিত