crimepatrol24
১৮ই এপ্রিল, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ, এখন সময় সন্ধ্যা ৭:৫৬ মিনিট
  1. অনুসন্ধানী
  2. অপরাধ
  3. অর্থনীতি
  4. আইটি বিশ্ব
  5. আইন-আদালত
  6. আঞ্চলিক সংবাদ
  7. আন্তর্জাতিক
  8. আফ্রিকা
  9. আবহাওয়া বার্তা
  10. আর্কাইভ
  11. ইউরোপ
  12. ইংরেজি ভাষা শিক্ষা
  13. উত্তর আমেরিকা
  14. উদ্যোক্তা
  15. এশিয়া

ঘোড়াঘাটে ২০ ভায়াল এন্টিভেনাম মজুদ, চাহিদা ৪০ ভায়াল

প্রতিবেদক
মো: ইব্রাহিম খলিল
জুন ২৫, ২০২৪ ৯:২০ অপরাহ্ণ

 

মাহতাব উদ্দিন আল মাহমুদ,ঘোড়াঘাট(দিনাজপুর) প্রতিনিধিঃ
দেশ জুড়ে নতুন আতঙ্কের নাম রাসেলস্ ভাইপার বা চন্দ্রবোড়া সাপের কামড়ের আ’তঙ্ক। ঘোড়াঘাটে ২০ ভায়াল এন্টিভেনাম মজুদ, চাহিদা ৪০ ভায়াল। মৃত্যু কিছুটা নিশ্চিত। তবে নির্দিষ্ট সময়ে এন্টিভেনাম প্রয়োগ করা গেলে বেঁচে যাওয়া সম্ভব। অন্য সময় সাপে কাটা রোগী উপজেলা পর্যায়ের হাসপাতালে গেলে মিলত না এন্টিভেনাম। তবে আতঙ্কের মাঝে আশার বাণী শুনিয়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডাঃ সামন্ত লাল সেন। সারা দেশের জেলা-পর্যায়ের হাসপাতালে এন্টিভেনাম আছে এবং চাহিদা অনুযায়ী আরো সরবরাহ করা হবে বলে জানিয়েছেন মন্ত্রী।

মন্ত্রীর কথা অনুযায়ী দিনাজপুর জেলার প্রত্যন্ত উপজেলা ঘোড়াঘাটে খোঁজ নিয়ে দেখা যায়, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে মজুদ আছে ২০ ভায়াল এন্টিভেনাম। জেলা সদর থেকে প্রায় ৯৯ কিলোমিটার দূরত্বের এই উপজেলায় এন্টিভেনাম এসেছে এখন থেকে প্রায় ১ বছর আগে। নতুন করে আরো ২০ ভায়াল এন্টিভেনামের চাহিদা দেওয়া হয়েছে উপজেলা স্বাস্থ্য বিভাগের পক্ষ থেকে।

দিনাজপুর জেলা সিভিল সার্জন কার্যালয়ের তথ্য বলছে, পুরো জেলায় সাপের এনিটভেনাম মজুদ আছে ৭৫৬ ভেনাম। এর মধ্যে ঘোড়াঘাট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ২০, চিরিরবন্দরে ১০, পার্বতীপুরে ১৮, ফুলবাড়িতে ১৮, বিরামপুরে ১৬, নবাবগঞ্জে ১৪, বোচাগঞ্জে ২০, হাকিমপুরে ১০, কাহারোলে ২২, খানসামায় ২০, বীরগঞ্জে ১৬ এবং বিরল উপজেলায় ২২ ভায়াল মজুদ আছে। এছাড়াও দিনাজপুর এম. আব্দুর রহিম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ৫০০ এবং জেনারেল হাসপাতালে ৪০ ভেনাম মজুদ রয়েছে। গত ২৩ জুন আরো ৫০০ ভায়ালের চাহিদা মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে বলে জানিয়েছেন দিনাজপুরের সিভিল সার্জন ডাঃ এ এইচ এম বোরহান-উল-ইসলাম সিদ্দিকী।

তবে প্রশ্ন আছে উপজেলা পর্যায়ের হাসপাতালে এসব এন্টিভেনাম সংরক্ষণ এবং রোগীর শরীরে প্রয়োগ নিয়ে। কেননা নির্দিষ্ট তাপমাত্রায় এসব এন্টিভেনাম সংরক্ষণ করতে হয়। পাশাপাশি সাপে কাটা রোগীর শরীরে এন্টিভেনামের ডোজ তৈরি করে তা প্রয়োগ করা অনেক চিকিৎসকের কাছে কঠিন ও সময় সাপেক্ষ বিষয় বলে মনে হয়। তাই অনেক ক্ষেত্রে উপজেলা পর্যায়ের হাসপাতালে থাকা চিকিৎসকরা সাপে কাটা রোগীকে জেলা বা বিভাগীয় শহরের হাসপাতালে স্থানান্তর করে বলে অনেকের অভিযোগ রয়েছে।

ঘোড়াঘাট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে গিয়ে দেখা যায়, নির্দিষ্ট ফ্রিজিং ব্যবস্থায় ৪-৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় এসব এন্টিভেনাম সংরক্ষণ করা হয়েছে। মজুদ থাকা ২০ ভায়াল এন্টিভেনামের মেয়াদ রয়েছে ২০২৫ সালের আগস্ট মাস পর্যন্ত।

ঘোড়াঘাট উপজেলার প্রাক্তন স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা তৌহিদুল আনোয়ার বলেন, ‘এন্টিভেনাম মজুদ থাকা অবস্থায় কোন অজুহাতে রোগীর শরীরে প্রয়োগ না করার সুযোগ নেই। তবে রোগীর শরীরে এন্টিভেনাম প্রয়োগ করা সময় সাপেক্ষ ব্যাপার। ১০টি ভায়াল থেকে একটি ডোজ তৈরি করতে এবং সময় নিয়ে রোগীর শরীরে তার প্রয়োগ করতে ১ থেকে দেড় ঘন্টা সময় লেগে যায়। এভাবে রোগীর অবস্থা অনুযায়ী ৪০ ভায়াল পর্যন্ত প্রয়োগ করা যায়। তবে এন্টিভেনাম প্রয়োগ খুবই স্বাভাবিক ও সহজ বিষয়। এন্টিভেনাম প্রয়োগে প্রতি ৫ লাখে ১ জন রোগীর শরীরে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা যায়।’

Share This News:

সর্বশেষ - জাতীয়

আপনার জন্য নির্বাচিত
সুন্দরগঞ্জে ৭ জুয়ারী গ্রেফতার

সুন্দরগঞ্জে ৭ জুয়ারী গ্রেফতার

মহেশপুর থানা পুলিশের অভিযান, প্রাইভেটকারে ৫৮৫ বোতল ফেন্সিডিলসহ আটক ৩

হোমনায় সাংবাদিকদের সাথে নবাগত ওসির মতবিনিময়

জামালপুরের বকশিগঞ্জে বিভিন্ন মামলার ১৫ আসামি গ্রেপ্তার

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে উন্নয়নের অগ্রযাত্রায় ১ বছর

মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবসে সকল শহিদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা ও পুষ্পস্তবক অর্পণ করলেন খুলনা জেলা রেলওয়ে পুলিশ সুপার

সরিষাবাড়ীতে মাস্ক ব্যবহার না করায় ৬ জনের অর্থদণ্ড

হোমনায় সাংবাদিকদের সঙ্গে এএসপি’র (সার্কেল) মতবিনিময়

পঞ্চগড়ে বিভিন্ন অপরাধে ৫ প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

নাগরপুরে বাওপা’র মোকনা শাখার শুভ উদ্বোধন

পুঠিয়ায় প্রধান শিক্ষকের পদত্যাগের দাবিতে মানববন্ধন