crimepatrol24
১২ই এপ্রিল, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ, এখন সময় রাত ৮:৫১ মিনিট
  1. অনুসন্ধানী
  2. অপরাধ
  3. অর্থনীতি
  4. আইটি বিশ্ব
  5. আইন-আদালত
  6. আঞ্চলিক সংবাদ
  7. আন্তর্জাতিক
  8. আফ্রিকা
  9. আবহাওয়া বার্তা
  10. আর্কাইভ
  11. ইউরোপ
  12. ইংরেজি ভাষা শিক্ষা
  13. উত্তর আমেরিকা
  14. উদ্যোক্তা
  15. এশিয়া

ঘরোয়া উপায়ে মুহূর্তেই কমে যাবে গ্যাস্ট্রিকের ব্যথা

প্রতিবেদক
মো: ইব্রাহিম খলিল
জানুয়ারি ২৮, ২০২১ ১০:১৩ অপরাহ্ণ

 

অনলাইন ডেস্কঃ কখনও চোঁয়া ঢেকুর, কখনও বা গলা-বুক জ্বালাপোড়া করছে, আবার কখনও পেট ব্যথা। এ সবই গ্যাস্ট্রিকের সমস্যার লক্ষণ। শীত কাল হলে যেন এই সমস্যা আরও বেশি করে আঁকড়ে ধরে। কেউ কেউ তো সারাবছরই গ্যাস্ট্রিকের সমস্যায় ভোগেন। মুঠো মুঠো ওষুধ খেয়েও কোনও প্রতিকার পান না। উল্টো আপনার অজান্তেই শরীরে বাসা বাঁধছে হাজারটা রোগ-যন্ত্রণা। তাই এবার ওষুধকে দূরে রাখুন, গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা থেকে মুক্তি লাভ করুন। ঘরোয়া উপায়েই রেহাই পাবেন যেভাবে…

১. কলা খেতে আমরা সকলেই কমবেশি ভালবাসি। তবে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যায় এর বিকল্প হয় না। কলায় প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম থাকে, যা প্রাকৃতিক অ্যান্টাসিড। এটি অ্যাসিড রিফ্লাক্সের বিরুদ্ধে প্রতিরোধক হিসেবে কাজ করে। প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে একটা করে কলা খান খালি পেটে। কিছুদিনের মধ্যেই আপনি উপকার পাবেন। তবে ১-২ টা কলা ঠিক আছে। কোনও কিছুই বেশি খাওয়া উচিৎ নয়।

২. তুলসী পাতা নিয়ে নতুন করে বলার কিছুই নেই। তুলসী পাতা পাকস্থলীতে শ্লেষ্মার মতন পদার্থ উৎপাদনে সাহায্য করে। সকালে উঠে আপনি চা খান তো! ওই চায়ের মধ্যে কয়েকটা তুলসী পাতা ফেলে দিন। চায়ের সঙ্গে ফুটতে দিন, খালি পেটে সেই চা খান, এতে চায়ের স্বাদ হবে দারুণ। আর আপনিও গ্যাস্ট্রিকের ব্যথা থেকে মুক্তি পাবেন। কারো যদি সকালে চা খাওয়ার অভ্যাস না থাকে তাহলে তিনি হালকা গরম পানিতে তুলসী পাতা দিয়ে খেতে পারেন।

৩. মুহূর্তেই আপনার গ্যাস্ট্রিকের ব্যথা কমাতে পারে মৌরি। খাওয়ার পরে মৌরি চিবিয়ে খেলে অ্যাসিড হওয়ার সম্ভাবনা থাকে না। রাতের বেলা ঘুমাতে যাওয়ার আগে পানিতে মৌরি ভিজিয়ে রাখুন। পরের দিন সকালে খালি পেটে খান। কিংবা গরম পানিতে মৌরির সঙ্গে কয়েকটি পুদিনা পাতা দিয়ে ফুটিয়ে খেতে পারেন। এইভাবেও গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা থেকে রেহাই মিলবে।

৪. আদা-রসুন গ্যাস-অম্বলের হাত থেকে মুক্তি পেতে সাহায্য করে। আদা খাওয়ার খুব তাড়াতাড়ি হজম করায়। তাই খাওয়ার আধ থেকে এক ঘণ্টা আগে আদা কুঁচি করে বিটনুন দিয়ে খান। এতে খাওয়ার পরে অম্বলের সমস্যা থাকবেনা। রসুন শুধু রান্নায় স্বাদ বাড়ায় না। এতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে যা খাওয়ার জলদি হজম কয়ায়।

৫. টকদই, যার কোনও বিকল্প নেই। টকদইয়ে থাকে ক্যালসিয়াম, যা পাকস্থলীতে গ্যাস তৈরি হতে দেয় না। এর সঙ্গে বিট লবণ মিশিয়ে খেতে পারেন। এতে আরও ভাল ফল মিলবে। টকদইয়ের ল্যাকটিক অ্যাসিড হজম প্রক্রিয়াকে আরও শক্তিশালী বানায়।

Share This News:

সর্বশেষ - জাতীয়

আপনার জন্য নির্বাচিত