ঝিনাইদহ প্রতিনিধিঃ
গত ১৭ মে (রোববার) ঝিনাইদহের শৈলকুপায় ভাতিজা রজন জোয়ার্দার (৩০) এর লাঠির আঘাতে নিহত হয় নজির জোয়ার্দার (৭০) নামে তার চাচা।উপজেলার ৩নং দিগনগর ইউনিয়নের হড়রা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। নিহত চাচা ওই গ্রামের মৃত তাছের জোয়ার্দারের ছেলে ও ঘাতক ভাতিজা একই গ্রামের সুন্নত জোয়ার্দারের ছেলে। এঘটনায় ওইদিনই ভাতিজা রজন, নিহতের চাচাতো ভাই সুন্নত জোয়ার্দার ও তার স্ত্রী বিউটি বেগমের নাম উল্লেখ করে থানায় হত্যা মামলা দায়ের করা হয় যার মামলা নং-১৫, তাং-১৭/০৫/২০২০ইং। পুলিশ সূত্রে জানা যায়, ঘটনার দিন থেকেই নামীয় আসামীগণ পলাতক ছিল। গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে তমালতলা ক্যাম্প ইনচার্জ এসআই তরিকুল ইসলামের নেতৃত্বে সঙ্গীয় ফোর্সসহ ও মাগুরার মুহাম্মদপুর থানার পুলিশের সহযোগিতায় আসামী সুন্নত জোয়ার্দার ও তার স্ত্রী বিউটি বেগমকে বুধবার মধ্যরাতে মুহাম্মদপুর থানা এলাকা থেকে গ্রেফতার করা হয়। শৈলকুপা থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) বজলুর রহমান জানান, ভাতিজার লাঠির আঘাতে চাচা হত্যা মামলার ৩ জন আসামীর মধ্যে ২ জনকে গ্রেফতার করা হলেও প্রধান আসামী রজন গ্রেফতার হয়নি। তাকে গ্রেফতার করতে পুলিশি তৎপরতা অব্যাহত আছে। গ্রেফতারকৃত আসামীদের আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে। উল্লেখ্য, গত ১৭ মে (রোববার) সকালে চাচা নজির জোয়ার্দারের সাথে লিচুর পাড়া নিয়ে তর্কবিতর্ক হয় ভাতিজা রজনের সাথে। এরই সূত্র ধরে কথা কাটাকাটির এক পর্যায়ে চাচা ভাতিজা রজনকে লাঠি দিয়ে শরীরের আঘাত করে। চাচার লাঠি কেড়ে নিয়ে ভাতিজা রজন চাচাকে উল্টো মাথায় ও শরীরে আঘাত করে। আহত চাচাকে বাড়িতে প্রাথমিক চিকিৎসা দিলেও বিকালে অবস্থার অবনতি হলে তাকে ঝিনাইদহ সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত বলে ঘোষণা করেন।
সম্পাদক মণ্ডলীর সভাপতি: প্রফেসর নূর মো. রহমত উল্লাহ। নির্বাহী সম্পাদকঃ ব্যারিস্টার মো. ইমরান খাঁন, ব্যবস্থাপনা সম্পাদক: মো. ওমর ফারুক
ইমেইল: mdibrahimkhalil494@gmail.com মোবাইল: ০১৭৫৪-২২২৫০২
অফিসঃ গ্রামঃ শ্রীমদ্দি(আলোনিয়াকান্দি), পোঃ- হোমনা, উপজেলাঃহোমনা, জেলাঃ কুমিল্লা।
সম্পাদক ও প্রকাশক: মো. ইব্রাহিম খলিল কর্তৃক কুমিল্লা জেলা থেকে সম্পাদিত ও প্রকাশিত।