ঝিনাইদহ প্রতিনিধি :
করোনা ভাইরাসের কারণে বন্ধ ছিল দোকান-পাট, ব্যবসায় প্রতিষ্ঠান। ঈদকে সামনে রেখে সীমিত আকারে সারা দেশের ন্যায় ঝিনাইদহের শৈলকুপায় গার্মেন্টস দোকান, বিপণি বিতানসহ সব ধরণের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান খুলে দেয়া হয়। ঘোষণা দেওয়ার পর থেকেই উপজেলায় স্বাস্থ্যবিধি না মেনে বেঁচা-কেনা করছেন ক্রেতা-বিক্রেতারা। এতে করোনার সংক্রমণের ঝুঁকি দিন দিন বাড়ছে। গত ১০ মে থেকে ব্যবসায় প্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়ার ঘোষণা দেওয়া হয়। কিন্তু ৯ মে থেকে শৈলকুপায় শুরু হয় ধুমছে বেঁচা-কেনা। সীমিত আকারে বলা হলেও পুরোদমে খুলতে শুরু করে দোকান পাট। প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত পৌর শহরের পাইলট স্কুল মার্কেট, জনতা ব্যাংক মার্কেট, মদিনা সুপার মার্কেট, লালন সুপার মার্কেট, বিশ্বাস সুপার মার্কেট, মদিনা সুপার মার্কেট, আলহাজ্ব মার্কেট ও ব্রীজ রোড মার্কেটসহ ফুটপাত দোকানগুলোতে পোশাক, জুতা স্যান্ডেল ও কসমেটিকস কিনতে ভিড় করছে নানা শ্রেণি- পেশার মানুষ।
সরেজমিনে এসব মার্কেট ঘুরে দেখা যায়, স্বাস্থ্য বিধি না মেনে বেঁচা-কেনা করছে ব্যবসায়ীরা। সামাজিক দূরত্ব না মেনে দোকানে পাশাপাশি বসে পোশাক কিনছেন সাধারণ ক্রেতারা। অনেক দোকানে মাস্ক ও হ্যান্ডগ্লভস পরছেন না ক্রেতারা। পোশাক কিনতে আসা সাধারণ ক্রেতাদের সাথে কথা বলে জানা যায়, দীর্ঘদিন মার্কেট বন্ধ থাকায় জরুরি অনেক কিছুই কিনতে পারেন নি। এ কারণে বাধ্য হয়ে বাজারে এসেছেন নিজের ব্যবহার্য কিছু মালামাল কিনতে। আর ক'দিন পরেই ঈদ। বুঝতে পারছি মার্কেটে আসা স্বাস্থ্যের জন্য বিপজ্জনক। কিছু তো করার নেই। অন্যদিকে ব্যাংগুলোতে ঘুরে দেখা যায়, একই ভয়াবহ চিত্র। অধিকাংশ গ্রাহকদের মুখে নেই মাস্ক ও সামাজিক দূরত্ব রক্ষা চিত্র চোখে পড়েনি। সামাজিক দূরত্বের বিষয়ে শৈলকুপা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ সাইফুল ইসলামের কাছে বক্তব্য নিতে গেলে তিনি এবিষয়ে কথা বলতে অপারগতা প্রকাশ করে জানান, সব দায়িত্ব থানার ওসিকে দেয়া হয়েছে, তিনি সব কিছু দেখভাল করছেন।
সম্পাদক মণ্ডলীর সভাপতি: প্রফেসর নূর মো. রহমত উল্লাহ। নির্বাহী সম্পাদকঃ ব্যারিস্টার মো. ইমরান খাঁন, ব্যবস্থাপনা সম্পাদক: মো. ওমর ফারুক
ইমেইল: [email protected] মোবাইল: ০১৭৫৪-২২২৫০২
অফিসঃ গ্রামঃ শ্রীমদ্দি(আলোনিয়াকান্দি), পোঃ- হোমনা, উপজেলাঃহোমনা, জেলাঃ কুমিল্লা।
সম্পাদক ও প্রকাশক: মো. ইব্রাহিম খলিল কর্তৃক কুমিল্লা জেলা থেকে সম্পাদিত ও প্রকাশিত।