পাবনা প্রতিনিধি >>
পাবনায় ১০ টাকা
লিটার দরে দুধ বিক্রি হচ্ছে। খামারিরা এত কম দামে দুধ বিক্রির ঘোষণা দিলেও মিলছে
না ক্রেতা। ফলে অনেক খামারি গরুকে সুস্থ রাখতে দুধ দোহোনোর পর বিক্রি করতে না পেরে
তা ফেলে দিচ্ছেন।
সোম ও মঙ্গলবার
পাবনার সাঁথিয়া, চাটমোহর ভাঙ্গুড়া ও ফরিদপুর উপজেলার কয়েকটি এলাকা সরেজমিন
পরিদর্শন করে এমন চিত্র পাওয়া গেছে।
১৩টি কোম্পানির
পাস্তুরিত তরল দুধ উৎপাদন-ক্রয় বন্ধে হাইকোর্টের নির্দেশনায় পাবনায় খামারিদের কাছ
থেকে দুধ সংগ্রহ বন্ধ করে দিয়েছে কোম্পানিগুলো। এতে বিপাকে পড়েছেন এই জেলার
খামারিরা।
ফরিদপুর উপজেলার
পুঙ্গলী ইউনিয়নের প্রত্যন্ত রতনপুরের খামারি বাবু মোল্লা বলেন, সকাল-বিকাল মিলে
তার খামারে ২শ' লিটার দুধ হয়। কয়েকটি কোম্পানির এজেন্টরা দুধ কেনা বন্ধ করে
দিয়েছে। দুধ দোহানের পর ক্রেতা না পেয়ে খামারের পাশেই ফেলে দিয়েছি।
একই গ্রামের জমিরুন খাতুন বলেন, আমার খামারে প্রতিদিন প্রায় ৫০ লিটার দুধ হয়। এই দুধ বিভিন্ন কোম্পানির এজেন্টরা কিনে নেয়। কিন্তু সোম ও মঙ্গলবার দুধ বিক্রি করতে পারি নি।
পাবনার ভাঙ্গুড়া
পৌর মেয়র ও দুগ্ধ খামারি গোলাম হাসনায়েন রাসেল জানান, আমার ৪৫টি গাভী ছিল। আমি গত
১৫ দিনে ৩৭টি বিক্রি করেছি। আর আটটি রয়েছে। এগুলোও বিক্রি করে দেব।
পাবনা জেলা প্রশাসক কবীর মাহমুদ জানান, সমস্যাটি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে। সরকার তাদের প্রতি সহানুভূতিশীল। প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তাদের সঙ্গে নিয়ে এ সঙ্কট মোকাবেলায় দ্রুত প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
সম্পাদক মণ্ডলীর সভাপতি: প্রফেসর নূর মো. রহমত উল্লাহ। নির্বাহী সম্পাদকঃ ব্যারিস্টার মো. ইমরান খাঁন, ব্যবস্থাপনা সম্পাদক: মো. ওমর ফারুক
ইমেইল: mdibrahimkhalil494@gmail.com মোবাইল: ০১৭৫৪-২২২৫০২
অফিসঃ গ্রামঃ শ্রীমদ্দি(আলোনিয়াকান্দি), পোঃ- হোমনা, উপজেলাঃহোমনা, জেলাঃ কুমিল্লা।
সম্পাদক ও প্রকাশক: মো. ইব্রাহিম খলিল কর্তৃক কুমিল্লা জেলা থেকে সম্পাদিত ও প্রকাশিত।