আনিছুর রহমান মানিক, ডোমার (নীলফামারী) প্রতিনিধি>>
নীলফামারীর ডোমারে মিরজাগঞ্জ হাটের দোকান বরাদ্ধের বিষয়ে ফেসবুকে মিথ্যা, বানোয়াট ও ভিত্তিহীন পোস্ট দেওয়ায় প্রতিবাদ করা হয়েছে।
জোড়াবাড়ী ইউনিয়নের ২নং ওয়ার্ডের আশরাফ আলীর ছেলে ও ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান টিটুল নামক ফেসবুক আইডি থেকে গত মঙ্গলবার (১সেপ্টেম্বর) রাতে “ডোমার উপজেলার জোড়াবাড়ী ইউনিয়ন মিরজাগঞ্জ হাটে চলছে অবৈধ দখলের মহাউৎসব অথচ প্রশাসন নিরব। দিনে দুপুরে ৩০/৪০ হাজার টাকার বিনিময়ে চলছে অবৈধ দখলের মহোৎসব” পেস্টটি আমার দৃষ্টি গোচর হয়েছে। আমিসহ হাটের ইজারাদার ও আমাদের সহযোগিদের নিয়ে যে, মিথ্যা, বানোয়াট ও ভিত্তিহীন পোস্ট দিয়েছে তা অসত্য ও ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে বে-আইনী ও চরম অপরাধ বটে। গত ২৪ মে রাতে প্রচন্ড ঘূর্ণিঝড়ে মিরজাগঞ্জ হাটের দূর্গামন্ডবের পাশে থাকা বটগাছটি ভেঙে পড়ে মন্ডবসহ হাটের প্রায় ৭টি দোকান ঘর ভেঙে যায়। দীর্ঘ ৪মাস যাবত গাছটি অপসারণ না করায় সকল দোকানদারগণ মানবেতর জীবন যাপন করে। গত ৩১মে মন্দির কমিটির লোকজন গাছটি বিক্রি করে মন্ডপ নির্মাণের দাবিতে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শাহিনা শবনম বরাবরে লিখিত আবেদন করেন। শেষে গাছটি অপসারণ করা হলে দোকানদারগণ নিজ খরচে তাদের দোকনঘর নির্মাণ করে। সেই সময় ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান টিটুল ক্ষমতার দাপট খাটিয়ে আমাদের কাছে ২০ হাজার টাকা ও ১টি দোকানঘর অনৈতিকভাবে দাবি করে। আমরা তা দিতে রাজি না হওয়ায় আমাদের নামে মিথ্যা ও বানোয়াট পোস্ট ফেসবুকে অপপ্রচার চালায়। আমি দীর্ঘ দিন যাবত হাটের ইজারাদেরর সহযোগী ও ইউনিয়ন যুবলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক হিসেবে সুনামের সাথে দায়িত্ব পালন করে আসছি। আমাকে সমাজে হেয়প্রতিপন্ন ও আমার সুনাম নস্ট করতে টিটুল ফেসবুকে মিথ্যা ও বানোয়াট পেস্ট দিয়েছে। আমি এর তীব্র নিন্দা ও জোর প্রতিবাদ জানাচ্ছি। এ বিষয়ে টিটুলের কাছে জানতে চাইলে তিনি ২০হাজার টাকা ও দোকান চাওয়ার বিষয়টি অস্বীকার করে বলেন, বেশ কয়েকটি দোকানে টাকা নিয়েছে আমার কাছে প্রমাণ আছে।
সম্পাদক মণ্ডলীর সভাপতি: প্রফেসর নূর মো. রহমত উল্লাহ। নির্বাহী সম্পাদকঃ ব্যারিস্টার মো. ইমরান খাঁন, ব্যবস্থাপনা সম্পাদক: মো. ওমর ফারুক
ইমেইল: mdibrahimkhalil494@gmail.com মোবাইল: ০১৭৫৪-২২২৫০২
অফিসঃ গ্রামঃ শ্রীমদ্দি(আলোনিয়াকান্দি), পোঃ- হোমনা, উপজেলাঃহোমনা, জেলাঃ কুমিল্লা।
সম্পাদক ও প্রকাশক: মো. ইব্রাহিম খলিল কর্তৃক কুমিল্লা জেলা থেকে সম্পাদিত ও প্রকাশিত।