আনিছুর রহমান মানিক, ডোমার (নীলফামারী) প্রতিনিধি>>
এপার বাংলা ওপার বাংলার তারকাটা বেড়ার ধারে শত শত মানুষের উৎসুক কখন আসবে ট্রায়াল রানের ভারতীয় রেল ইঞ্জিন। সন্ধিক্ষণে সাক্ষী থাকতে সীমান্ত এলাকায় তাই দুই দেশের প্রচুর মানুষের ভিড়। কড়া পাহাড়ায় দাঁড়িয়ে দুই দেশের সীমান্ত রক্ষীবাহিনী। বৃহস্পতিবার দুপুর ১২টা ভারতের হলদিবাড়ি রেলস্টেশন থেকে বাংলাদেশের সীমান্ত চিলাহাটির ডাঙ্গাপাড়া এলাকায় হুইসল বাজিয়ে ছুটে আসে ট্রায়াল রানের ভারতীয় রেল ইঞ্জিনটি। ৫৫ বছর পর বাংলাদেশের চিলাহাটি ও ভারতের হলদিবাড়ি ট্রেন রুটকে আবার পুনরুজ্জীবিত করেন বাংলাদেশের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ট্রায়াল রানের নের্তৃত্বে ছিলেন, ভারতের উত্তর-পূর্ব সীমান্ত রেলওয়ের চীফ ইঞ্জিনিয়ার জেপি শিং, ডেপুটি চীফ ইঞ্জিনিয়ার ভিকেমিনা ও নির্বাহী প্রকৌশলী পিকেজে। ভারতী রেল ইঞ্জিনটি নো-ম্যান্স ল্যান্ড অতিক্রম করে বাংলাদেশ সীমানা পর্যন্ত এসে দাঁড়িয়ে যায়। এ সময় ভারতীয় প্রতিনিধিদের স্বাগত জানান বাংলাদেশের পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ের পাকশী ডিভিশনের প্রকৌশলী-২ প্রকল্প পরিচালক আব্দুর রহীম, নির্বাহী প্রকৌশলী আহসান উদ্দিন ও উপ- সহকারী প্রকৌশলী তৌহিদুল ইসলাম। চিলাহাটি-হলদিবাড়ি রেলপথটিকে বাংলাদেশ-ভারতের মধ্যে যোগাযোগ এবং ব্যবসা-বান্ধব রেলপথ হিসেবে গণ্য করা হয়েছে। এই ট্রেন রুট ভারতের পাশাপাশি নেপাল ও ভুটান বাংলাদেশের মংলা সমুদ্রবন্দর ব্যবহার করে মালামাল পরিবহণ করতে পারবে। ফলে নেপাল ও ভুটানের সঙ্গেও এই পথে আমদানি রপ্তানি করা যাবে।
বাংলাদেশের পশ্চিমাঞ্চল রেলের প্রতিনিধিরা জানান, চলতি মাসের আগামী ২৭ অক্টোবর বাংলাদেশ অংশের বিছানো রেললাইনে আমাদের রেল ইঞ্জিনের ট্রায়াল রান অনুষ্ঠিত হবে ।
সম্পাদক মণ্ডলীর সভাপতি: প্রফেসর নূর মো. রহমত উল্লাহ। নির্বাহী সম্পাদকঃ ব্যারিস্টার মো. ইমরান খাঁন, ব্যবস্থাপনা সম্পাদক: মো. ওমর ফারুক
ইমেইল: mdibrahimkhalil494@gmail.com মোবাইল: ০১৭৫৪-২২২৫০২
অফিসঃ গ্রামঃ শ্রীমদ্দি(আলোনিয়াকান্দি), পোঃ- হোমনা, উপজেলাঃহোমনা, জেলাঃ কুমিল্লা।
সম্পাদক ও প্রকাশক: মো. ইব্রাহিম খলিল কর্তৃক কুমিল্লা জেলা থেকে সম্পাদিত ও প্রকাশিত।