ঝিনাইদহ প্রতিনিধিঃ
সারাদেশে বিভিন্ন সময়ে হয়রানির শিকার পল্লী বিদ্যুতের গ্রাহকগণ। তেমনিভাবে ঝিনাইদহের কালীগঞ্জে পল্লী বিদ্যুতের গ্রাহক মলিয়াট ইউনিয়নের ষাপবাড়িয়া গ্রামের মহাসিন সরকার যার এসএমএস হিসাব নম্বর ১০৪৮০৪১০৮২১৮৫। তিনি একজন প্রবাসী। তার স্ত্রী জানালেন, তিনটি লাইট একটি ফ্যান এবং একটা ফ্রিজ চলে আমাদের বাড়িতে যার বিল হয় আবাসিক রেটে। জানুয়ারিতে তার বিল ছিল ৫৭৬টাকা, ফেব্রয়ারিতে ৩৯৬ টাকা ,মার্চ মাসে ৪৬৩ টাকা ,এপ্রিল মাসে ১০১৬ টাকা, জুন মাসে ৮০৫টাকা, জুলাই মাসে ২০৪টাকা, আগস্ট মাসে ৭৫৭ টাকা, সেপ্টেম্বর মাসে ৮৯৪টাকা আর অক্টোবর মাসে হঠাৎ তার বিল আসে ৮৬৭৪টাকা । অন্যান্য বিলগুলো নিয়ম অনুয়ায়ী পরিশোধ করার পরও হঠাৎ এক মাসে মোটা অঙ্কের বিদ্যুৎ বিল আসার কারণ সম্পর্কে জানতে মহাসিন আলীর স্ত্রী অফিসে যোগাযোগ করলে অফিস কর্তৃপক্ষ তাকে বলেন, আমরা আপনার মিটারের রিডিং যেটা পেয়েছি সেটাই লিখেছি। তিনি (প্রবাসীর স্ত্রী) বলেন, এর আগেও ক্রমেই বিদ্যুত বিল বৃদ্ধি পাওয়ার আমি অফিসে যোগাযোগ করলে তারা বলে আমার রিডিং মিটার নষ্ট। তাই পরবর্তীতে আরেকটি নতুন মিটার স্থাপন করে দিয়ে যান অফিস কর্তৃপক্ষ। কিন্তু আমার বাড়িতে হঠাৎ এত বেশি বিদ্যুৎ বিল আসায় আমি অফিসে গেলে তারা আমাকে বলে মিটারের রিডিং এ যে বিল আছে সেটা আপনি পরিশোধ না করলে আপনার সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা হবে। যদি বিভিন্ন সময়ে এভাবে গ্রাহকদের হয়রানি হতে হয় তাহলে সাধারণ মানুষের শেষ কোথায়।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে কালিগঞ্জ জোনাল অফিসের ডিজিএম আব্দুর রব বলেন, আমরা এমন একটি অভিযোগ পেয়েছি। আমরা তার রিডিং মিটারটি খুলে নিয়ে এসেছি। ওটা পরীক্ষা করার পর যদি ঠিক থাকে, তাহলে অবশ্যই তাকে বিল পরিশোধ করতে হবে।
সম্পাদক মণ্ডলীর সভাপতি: প্রফেসর নূর মো. রহমত উল্লাহ। নির্বাহী সম্পাদকঃ ব্যারিস্টার মো. ইমরান খাঁন, ব্যবস্থাপনা সম্পাদক: মো. ওমর ফারুক
ইমেইল: mdibrahimkhalil494@gmail.com মোবাইল: ০১৭৫৪-২২২৫০২
অফিসঃ গ্রামঃ শ্রীমদ্দি(আলোনিয়াকান্দি), পোঃ- হোমনা, উপজেলাঃহোমনা, জেলাঃ কুমিল্লা।
সম্পাদক ও প্রকাশক: মো. ইব্রাহিম খলিল কর্তৃক কুমিল্লা জেলা থেকে সম্পাদিত ও প্রকাশিত।