ডেস্ক রিপোর্ট :
ইরানে ইসলামিক রিভ্যুলশনারি গার্ড কোরের (আইআরজিসি) জেনারেল কাসেম সোলাইমানির চতুর্থ মৃত্যুবার্ষিকীর অনুষ্ঠানের সময় জোড়া বি'স্ফোরণে অন্তত ৭৩ জন নিহত হয়েছে। আরো আহত হয়েছে ১৭০ জন। ফলে নি'হতের সংখ্যা আরো বাড়তে পারে। তার কবরের পাশেই বি'স্ফোরণ দুটি ঘটে। চার বছর আগে ২০২০ সালে ইরাকে মার্কিন ড্রোন হা'মলায় তিনি নিহত হয়েছিলেন।
কেরমান প্রদেশের ডেপুটি গভর্নর জানিয়েছেন, জেনারেল সোলাইমানির কবরের কাছেই বি'স্ফোরণ দুটি হয়। তিনি একে সন্ত্রাসী কাজ হিসেবে অভিহিত করেন।
সেখানে উপস্থিত লোকজন স্থানীয় মিডিয়াকে জানায়, দুটি আলাদা স্থানে আ'ত্মঘাতী হা'মলা হয়েছে বলে তাদের মনে হয়েছে।
প্রথম বি'স্ফোরণটি ঘটে সোলাইমানির কবর থেকে ৭০০ মিটার দূরে। আর দ্বিতীয়টি ঘটে এক কিলোমিটার (০.৬ মাইল) দূরে। এ সময় বিপুল সংখ্যক লোক তার কবরের কাছাকাছি ছিল।
কোনো বি'স্ফোরণই সেখানকার সবচেয়ে জনাকীর্ণ স্থানে হয়নি। তেমনটা হলে হা'মলাটি আরো ভ'য়াবহ হতে পারত। তাছাড়া হা'মলাকারীদেরকে কোনো নিরাপত্তামূলক ফটকও অতিক্রম করতে হয়নি। বি'স্ফোরণের প্রাথমিক ছবিতে মনে হয়েছে, হা'মলায় কবরের কোনো ক্ষতি হয়নি।
ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খোমেইনির পর জেনারেল সোলাইমানিকে সবচেয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি বিবেচনা করা হতো। তিনি রেভ্যুলশনারি গার্ডের বিদেশী অভিযান শাখা আল কুদ বাহিনীর প্রধান হিসেবে মধ্যপ্রাচ্যে ইরানি নীতির স্থপতি ছিলেন। তিনি বিভিন্ন স্থানে গোপন অভিযানের নির্দেশনা দিতেন, তহবিলের ব্যবস্থা করতেন, অ'স্ত্র সরবরাহ করতেন।
ওই সময়ের মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ২০২০ সালে তাকে হ'ত্যা করার নির্দেশ দিয়েছিলেন। সোলাইমানিকে ট্রাম্প বিশ্বের এক নম্বর 'স'ন্ত্রাসী' হিসেবে উল্লেখ করেছিলেন।
সূত্র : আল জাজিরা, টাইমস অব ইসরাইল, সিএনএন এবং অন্যান্য
সম্পাদক মণ্ডলীর সভাপতি: প্রফেসর নূর মো. রহমত উল্লাহ। নির্বাহী সম্পাদকঃ ব্যারিস্টার মো. ইমরান খাঁন, ব্যবস্থাপনা সম্পাদক: মো. ওমর ফারুক
ইমেইল: [email protected] মোবাইল: ০১৭৫৪-২২২৫০২
অফিসঃ গ্রামঃ শ্রীমদ্দি(আলোনিয়াকান্দি), পোঃ- হোমনা, উপজেলাঃহোমনা, জেলাঃ কুমিল্লা।
সম্পাদক ও প্রকাশক: মো. ইব্রাহিম খলিল কর্তৃক কুমিল্লা জেলা থেকে সম্পাদিত ও প্রকাশিত।