দিলীপ কুমার দাস, জেলাপ্রতিনিধি, ময়মনসিংহঃ
নেত্রকোনার কেন্দুয়া উপজেলার ছিলিমপুর গ্রামে রবিবার (১ অক্টোবর) দুপুরে অটোরিক্সার ভাড়া বাড়ানো -কমানোর ঘটনাকে কেন্দ্র করে ২ গ্রুপের সং'ঘর্ষে প্রায় অর্ধশতাধিক লোকজন আ'হত হয়েছেন। সং'ঘর্ষে গু'রুতর আ'হত খলিলুর রহমান (৩০), তরিকুল (২২), রাতুল (২২), সাকিব (২২) ও রাব্বি (১৮) কে দ্রুত চিকিৎসার জন্য ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগ সূত্রে জানা যায়, ২ জনকে ভর্তি করা হয়েছে। ৩৫ জনকে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়ার পর বাড়িতে পাঠানো হয় এবং ৫ জনকে আ'শঙ্কাজনক অবস্থায় ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে উন্নত চিকিৎসার জন্য পাঠানো হয়েছে। তবে একটি গ্রুপের আ'হতরা তাড়াইল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সসহ অন্যান্য হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছে।
পুলিশ ও গ্রামবাসী জানান, কেন্দুয়া উপজেলা সদর বাসস্ট্যাণ্ড এলাকা থেকে ছিলিমপুর নতুন বাজার পর্যন্ত অটোরিক্সার ভাড়া ১৫ টাকা নির্ধারণ করে দেন ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. এনামুল কবীর খান। পরে এই সিদ্ধান্ত অমান্য করে পূর্বের ভাড়া ১০ টাকা বহাল রাখার ঘোষণা দেন তুষার ও ফয়সাল নামের দুই ব্যক্তি। ভাড়া বাড়ানো- কমানোর ঘটনার বিষয়কে কেন্দ্র করে গ্রামবাসীর মধ্যে দেখা দেয় উ'ত্তেজনা।
বিষয়টি মীমাংসার জন্য রোববার সালিশ বৈঠক বসে। ওই বৈঠকে ঘটনাটি শেষ না হয়ে সেখান থেকেই সং'ঘর্ষ বেঁধে যায়।
ইউনিয় পরিষদ চেয়ারম্যান মো. এনামুল কবীর খান বলেন, অটো ভাড়াকে কেন্দ্র করে গ্রামবাসী দুটি ভাগে ভাগ হয়ে সং'ঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। সং'ঘর্ষে বেশ কিছু লোক আ'হত হয়। আ'হতদের কেন্দুয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সসহ তাড়াইল ও বিভিন্ন স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
কেন্দুয়া থানা পুলিশের এস.আই মো. আলী জানান, অটোরিক্সার ভাড়া বাড়ানো -কমানোর ঘটনাকে কেন্দ্র করে ছিলিমপুর গ্রামের লোকদের মধ্যে সং'ঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে বেশ কয়েকজন আ'হত হয়েছে। সং'ঘর্ষের ঘটনায় কেউ গ্রে'ফতার হয়নি। লিখিত অভিযোগ পেলেই আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
সম্পাদক মণ্ডলীর সভাপতি: প্রফেসর নূর মো. রহমত উল্লাহ। নির্বাহী সম্পাদকঃ ব্যারিস্টার মো. ইমরান খাঁন, ব্যবস্থাপনা সম্পাদক: মো. ওমর ফারুক
ইমেইল: mdibrahimkhalil494@gmail.com মোবাইল: ০১৭৫৪-২২২৫০২
অফিসঃ গ্রামঃ শ্রীমদ্দি(আলোনিয়াকান্দি), পোঃ- হোমনা, উপজেলাঃহোমনা, জেলাঃ কুমিল্লা।
সম্পাদক ও প্রকাশক: মো. ইব্রাহিম খলিল কর্তৃক কুমিল্লা জেলা থেকে সম্পাদিত ও প্রকাশিত।